Dhaka ১০:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ২৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
বাংলাদেশি হলে গ্রহণ করা হবে, ভারতের পুশইন ইস্যুতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা আপাতত গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই: উপদেষ্টা দেশের প্রধান অর্থনৈতিক উদ্বেগ মূল্যস্ফীতি তিউনিশিয়া থেকে ১৫৬ কোটি ব্যয়ে ২৫ হাজার টন সার কিনবে সরকার অনলাইনে রিটার্ন ১৬ লাখ ছাড়িয়েছে উপদেষ্টাদের বিদেশ সফরের বিল সংক্রান্ত ইস্যুতে নতুন নির্দেশনা পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্তের জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ ভাঙা হবে কমলাপুর স্টেশন, হবে ‘মাল্টিমোডাল ট্রান্সপোর্ট হাব’ সশস্ত্র বাহিনীকে পাল্টা জবাব দেওয়ার অনুমতি দিলো পাকিস্তান ‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায় আর বাকি সবকিছু মায়ের জন্য’

সুশান্ত সম্পর্কে ভয়ংকর তথ্য দিল তার প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী!

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:২৮:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২০
  • ১৪৭ Time View

সুশান্ত সিং রাজপুত কখনও মাদকের নেশা করতেন না। ​মদ্যপানও করতেন না অভিনেতা। ​প্রয়াত অভিনেতার মৃত্যুর পর এমনই দাবি করেন সুশান্তের প্রাক্তন কর্মী অঙ্কিত আচার্য। ​ অঙ্কিতের ওই দাবির পর এবার পালটা দাবি করলেন সুশান্তের প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী মুস্তাক। ​

মুস্তাক দাবি করেন, ব্যক্তিগত পার্টির মধ্যে গাঁজা, চরসের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকতেন সুশান্ত। ​ অভিনেতার বন্ধুরাও তাঁর সঙ্গে যোগ দিতেন নেশার সময়। ​ নিজের বাড়িতেই ব্যক্তিগত পার্টির আয়োজন করতেন সুশান্ত। ​ ওই সব পার্টির মধ্যেই সুশান্ত তাঁর বন্ধুদের নিয়ে গাঁজা, চরসের আসর বসাতেন বলে দাবি করেন মুস্তাক।

গাঁজা, চরসের নেশার পিছনে সুশান্ত অনেক অর্থ ব্যায় করতেন বলেও দাবি করেন মুস্তাক। ​পাশাপাশি সুশান্ত যখন বাড়ির বাইরে বের হতেন, তখন গাড়ির মধ্যে কোনও নেশার জিনিস রাখতেন না।  গাড়ি যাতে ভালভাবে পরীক্ষা করে নেওয়া হয়, দেওয়া হত সেই নির্দেশ। ​

গাঁজা, চরসের অত্যধিক নেশার জেরেই সুশান্তের মানসিক অবস্থা টালমাটাল হয়ে থাকত বলেও অভিযোগ করেন তাঁর প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী। ​ তিনি বলেন, সুশান্তের মুডের উপর নির্ভর করে অনেক সময় শ্যুটিংয়ের সময় ঠিক করা হত। ​ অনেক সময় শ্যুটিং স্পটে গিয়ে অনেকের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার শুরু করে দিতেন তিনি। ​ ফলে অকারণ শ্যুটিং বন্ধ করে দেওয়া হত বলেও অভিযোগ করেন মুস্তাক।

শুধু তাই নয়, সুশান্তের আরও কী কী অভ্যেস ছিল, তা তিনি প্রকাশ্যে বলতে পারবেন না বলে দাবি করেন মুস্তাক। ​ সুশান্তের বিরুদ্ধে কিছু বললে, তাঁর কুশপুতুল দাহ করা হতে পারে, সেই ভয়ে তিনি অনেক কিছুই প্রকাশ্যে বলতে পারবেন না বলেও মন্তব্য করেন ওই ব্যক্তি।

প্রসঙ্গত, রিয়া চক্রবর্তী স্যমাুয়েল মিরান্ডা, দীপেশ সাওয়ান্তদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে সুশান্তকে নিষিদ্ধ মাদক দিতেন। ​এমনই অভিযোগ করা হয়েছে প্রয়াত অভিনেতার পরিবারের তরফে। ​ রিয়াকে খুনি বলেও দাবি করেন সুশান্তের বাবা কে কে সিং। ​

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

বাংলাদেশি হলে গ্রহণ করা হবে, ভারতের পুশইন ইস্যুতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

সুশান্ত সম্পর্কে ভয়ংকর তথ্য দিল তার প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী!

Update Time : ০৫:২৮:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অগাস্ট ২০২০

সুশান্ত সিং রাজপুত কখনও মাদকের নেশা করতেন না। ​মদ্যপানও করতেন না অভিনেতা। ​প্রয়াত অভিনেতার মৃত্যুর পর এমনই দাবি করেন সুশান্তের প্রাক্তন কর্মী অঙ্কিত আচার্য। ​ অঙ্কিতের ওই দাবির পর এবার পালটা দাবি করলেন সুশান্তের প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী মুস্তাক। ​

মুস্তাক দাবি করেন, ব্যক্তিগত পার্টির মধ্যে গাঁজা, চরসের নেশায় বুঁদ হয়ে থাকতেন সুশান্ত। ​ অভিনেতার বন্ধুরাও তাঁর সঙ্গে যোগ দিতেন নেশার সময়। ​ নিজের বাড়িতেই ব্যক্তিগত পার্টির আয়োজন করতেন সুশান্ত। ​ ওই সব পার্টির মধ্যেই সুশান্ত তাঁর বন্ধুদের নিয়ে গাঁজা, চরসের আসর বসাতেন বলে দাবি করেন মুস্তাক।

গাঁজা, চরসের নেশার পিছনে সুশান্ত অনেক অর্থ ব্যায় করতেন বলেও দাবি করেন মুস্তাক। ​পাশাপাশি সুশান্ত যখন বাড়ির বাইরে বের হতেন, তখন গাড়ির মধ্যে কোনও নেশার জিনিস রাখতেন না।  গাড়ি যাতে ভালভাবে পরীক্ষা করে নেওয়া হয়, দেওয়া হত সেই নির্দেশ। ​

গাঁজা, চরসের অত্যধিক নেশার জেরেই সুশান্তের মানসিক অবস্থা টালমাটাল হয়ে থাকত বলেও অভিযোগ করেন তাঁর প্রাক্তন নিরাপত্তারক্ষী। ​ তিনি বলেন, সুশান্তের মুডের উপর নির্ভর করে অনেক সময় শ্যুটিংয়ের সময় ঠিক করা হত। ​ অনেক সময় শ্যুটিং স্পটে গিয়ে অনেকের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার শুরু করে দিতেন তিনি। ​ ফলে অকারণ শ্যুটিং বন্ধ করে দেওয়া হত বলেও অভিযোগ করেন মুস্তাক।

শুধু তাই নয়, সুশান্তের আরও কী কী অভ্যেস ছিল, তা তিনি প্রকাশ্যে বলতে পারবেন না বলে দাবি করেন মুস্তাক। ​ সুশান্তের বিরুদ্ধে কিছু বললে, তাঁর কুশপুতুল দাহ করা হতে পারে, সেই ভয়ে তিনি অনেক কিছুই প্রকাশ্যে বলতে পারবেন না বলেও মন্তব্য করেন ওই ব্যক্তি।

প্রসঙ্গত, রিয়া চক্রবর্তী স্যমাুয়েল মিরান্ডা, দীপেশ সাওয়ান্তদের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে সুশান্তকে নিষিদ্ধ মাদক দিতেন। ​এমনই অভিযোগ করা হয়েছে প্রয়াত অভিনেতার পরিবারের তরফে। ​ রিয়াকে খুনি বলেও দাবি করেন সুশান্তের বাবা কে কে সিং। ​