Dhaka ০১:১৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভাওয়াইয়া সম্রাট আব্বাসউদ্দীন আহমদের ১২১তম জন্মদিন আজ

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:৫৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অক্টোবর ২০২১
  • ৭৩ Time View

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ভাওয়াইয়া সম্রাট আব্বাসউদ্দীন আহমদের ১২১তম জন্মদিন ২৭ অক্টোবার, বুধবার। ১৯০১ সালের এই দিনে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ মহকুমার বলরামপুর গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। 

আব্বাসউদ্দীন আহমদের বাবা জাফর আলী আহমদ ছিলেন তুফানগঞ্জ মহকুমা আদালতের আইনজীবী। বলরামপুর স্কুলে আব্বাসউদ্দীনের শিক্ষাজীবন শুরু হয়। ১৯২১ সালে কোচবিহার কলেজ থেকে আইএ পাস করলেও বিএ পরীক্ষায় পাস করতে পারেননি। পরে তিনি সংগীত জগতে প্রবেশ করেন।

কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আব্বাসউদ্দীনের পরিচিতি দেশজোড়া। তিনি আধুনিক গান, স্বদেশি গান, ইসলামী গান, পল্লিগীতি, উর্দু গান গেয়েছেন। তবে পল্লিগীতিতে তার মৌলিকতা ও সাফল্য সবচেয়ে বেশি। গানে তার ছিল না কোনো ওস্তাদের তালিম।

‘আমার শিল্পী জীবনের কথা’ (১৯৬০) আব্বাসউদ্দীন রচিত একমাত্র গ্রন্থ।

সংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য তিনি মরণোত্তর শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার ও স্বাধীনতা দিবস পুরস্কারে (১৯৮১) ভূষিত হন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

ভাওয়াইয়া সম্রাট আব্বাসউদ্দীন আহমদের ১২১তম জন্মদিন আজ

Update Time : ০৫:৫৫:৩৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অক্টোবর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ভাওয়াইয়া সম্রাট আব্বাসউদ্দীন আহমদের ১২১তম জন্মদিন ২৭ অক্টোবার, বুধবার। ১৯০১ সালের এই দিনে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার তুফানগঞ্জ মহকুমার বলরামপুর গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। 

আব্বাসউদ্দীন আহমদের বাবা জাফর আলী আহমদ ছিলেন তুফানগঞ্জ মহকুমা আদালতের আইনজীবী। বলরামপুর স্কুলে আব্বাসউদ্দীনের শিক্ষাজীবন শুরু হয়। ১৯২১ সালে কোচবিহার কলেজ থেকে আইএ পাস করলেও বিএ পরীক্ষায় পাস করতে পারেননি। পরে তিনি সংগীত জগতে প্রবেশ করেন।

কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আব্বাসউদ্দীনের পরিচিতি দেশজোড়া। তিনি আধুনিক গান, স্বদেশি গান, ইসলামী গান, পল্লিগীতি, উর্দু গান গেয়েছেন। তবে পল্লিগীতিতে তার মৌলিকতা ও সাফল্য সবচেয়ে বেশি। গানে তার ছিল না কোনো ওস্তাদের তালিম।

‘আমার শিল্পী জীবনের কথা’ (১৯৬০) আব্বাসউদ্দীন রচিত একমাত্র গ্রন্থ।

সংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য তিনি মরণোত্তর শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার ও স্বাধীনতা দিবস পুরস্কারে (১৯৮১) ভূষিত হন।