Dhaka ০৮:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন দিয়েছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন হাওর ইজারা বন্ধ করতে হবে: ফরিদা আখতার ‘ওয়ারেন্টি দিচ্ছি, দেশের মানুষ নিরাপত্তা ও সম্মান নিয়ে বাঁচবে’ ৫০০ টাকায় ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেটের ঘোষণা আগামী নির্বাচন হবে বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা নতুন বাংলাদেশের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে : আলী রীয়াজ ট্রাম্প-জিনপিং তৈরি করবে না, মোদিও ধাক্কা দিয়ে কিছু করতে পারবে না রোববার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা কারিগরি শিক্ষার্থীদের জুলাই গণঅভ্যুত্থান যাতে ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ

বিশ্ববিদ‍্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে অস্বচ্ছতা ও একটি জবানবন্দি

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:২৯:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মে ২০২১
  • ৪৬৯ Time View

মহীতোষ গায়েন,কলকাতা ব‍্যুরো প্রধান :

ভারতের সমস্ত University-তে নিয়োগে স্বচ্ছতা আনতে আর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, আত্মিক, প্রভাবশালী, স্বজনপোষণ রুখে যোগ্যদের নিয়োগের জন্য #Ministry of Human Resource Development(MHRD) এবং #University Grants Commission(UGC)-এর উচিৎ দেশের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে Assistant Professor, Associate Professor ও Professor পদে নিয়োগের যেসব ইন্টারভিউ নেওয়া হয় তার প্রত্যেকটির ভিডিও কাস্টিং করার আদেশ জারি করা এবং সেইসঙ্গে যাঁরা যাঁরা Interview দিচ্ছেন তাঁদের প্রত্যেকের প্রাপ্ত স্কোর সেই বিশ্ববিদ্যালয়’ র ওয়েবসাইট এবং UGC ওয়েবসাইটে দিয়ে দেওয়া। আর সেইসঙ্গে কাকে/কাদের কেন নিয়োগ করা হলো তা যুক্তি ও প্রমাণসহ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিশ্ববিদ্যালয়’র ওয়েবসাইট এবং UGC ওয়েবসাইটে দেওয়ার আদেশ জারি করা। অন্যথায় সেই University’র সেইসব Department-এর UGC অনুদান বন্ধ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হোক। তবেই দেশের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, আত্মিক, প্রভাবশালী,স্বজনপোষণের ঘুঘুর বাঁসা,ঘাবলা কেসের এই নোংরামো খেলা ভেঙ্গে শিক্ষার সঠিক তীর্থক্ষেত্র হয়ে উঠবে এবং দেশ এগিয়ে যাবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বর্ধমানের এক ইন্টারভিউ প্রার্থীর জবানবন্দি: “গরীব ছেলে আমি। গত ২০১১তে দু’বার NET-JRF পেয়ে এবং ২০১৮তে PhD Award পেয়ে ২০১২ থেকে নিয়োগে চরম দুরবস্থা দেখছি। এপর্যন্ত প্রতিটি পদের জন্য ২০০০/২৫০০ টাকা ফর্ম-ফিলাপ করে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে মোট ১১টি Interview দিয়েছি। কিন্তু অদ্ভুতভাবে দেখেছি তারপর সব চুপচাপ! হঠাৎ শুনতে পাই পোষ্টা কেস চলছে! আবার শুনতে পাই কেউ বা কারা নিয়োগ হয়ে গেছে! এরকম কেন? সবকিছু প্রকাশ্যে আসা উচিত! যেমন নিয়োগের আগে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয় তেমনি নিয়োগ পরবর্তী কাকে/কাদের কেন নিয়োগ করা হলো তাও বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানোর জন্য দেশের সমস্ত University-কে আদেশ দিন MHRD এবং UGC. তবেই উচ্চশিক্ষায় ঘুঘুর বাঁসা আর ঘাবলা কেস রুখে স্বচ্ছতা সম্ভব হবে।”

Tag :

2 thoughts on “বিশ্ববিদ‍্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে অস্বচ্ছতা ও একটি জবানবন্দি

  1. ড. মহীতোষ গায়েন,অধ‍্যাপক, সিটি কলেজ says:

    ঘুঘুর বাসা হবে বানান টি

  2. ড. মহীতোষ গায়েন,অধ‍্যাপক, সিটি কলেজ says:

    বাঁসা নয়। বাসা হবে । মাননীয় প্রকাশককে সংশোধন করে
    দিতে অনুরোধ করি।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন দিয়েছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন

বিশ্ববিদ‍্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে অস্বচ্ছতা ও একটি জবানবন্দি

Update Time : ০৭:২৯:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ মে ২০২১

মহীতোষ গায়েন,কলকাতা ব‍্যুরো প্রধান :

ভারতের সমস্ত University-তে নিয়োগে স্বচ্ছতা আনতে আর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, আত্মিক, প্রভাবশালী, স্বজনপোষণ রুখে যোগ্যদের নিয়োগের জন্য #Ministry of Human Resource Development(MHRD) এবং #University Grants Commission(UGC)-এর উচিৎ দেশের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে Assistant Professor, Associate Professor ও Professor পদে নিয়োগের যেসব ইন্টারভিউ নেওয়া হয় তার প্রত্যেকটির ভিডিও কাস্টিং করার আদেশ জারি করা এবং সেইসঙ্গে যাঁরা যাঁরা Interview দিচ্ছেন তাঁদের প্রত্যেকের প্রাপ্ত স্কোর সেই বিশ্ববিদ্যালয়’ র ওয়েবসাইট এবং UGC ওয়েবসাইটে দিয়ে দেওয়া। আর সেইসঙ্গে কাকে/কাদের কেন নিয়োগ করা হলো তা যুক্তি ও প্রমাণসহ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিশ্ববিদ্যালয়’র ওয়েবসাইট এবং UGC ওয়েবসাইটে দেওয়ার আদেশ জারি করা। অন্যথায় সেই University’র সেইসব Department-এর UGC অনুদান বন্ধ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হোক। তবেই দেশের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, আত্মিক, প্রভাবশালী,স্বজনপোষণের ঘুঘুর বাঁসা,ঘাবলা কেসের এই নোংরামো খেলা ভেঙ্গে শিক্ষার সঠিক তীর্থক্ষেত্র হয়ে উঠবে এবং দেশ এগিয়ে যাবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বর্ধমানের এক ইন্টারভিউ প্রার্থীর জবানবন্দি: “গরীব ছেলে আমি। গত ২০১১তে দু’বার NET-JRF পেয়ে এবং ২০১৮তে PhD Award পেয়ে ২০১২ থেকে নিয়োগে চরম দুরবস্থা দেখছি। এপর্যন্ত প্রতিটি পদের জন্য ২০০০/২৫০০ টাকা ফর্ম-ফিলাপ করে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে মোট ১১টি Interview দিয়েছি। কিন্তু অদ্ভুতভাবে দেখেছি তারপর সব চুপচাপ! হঠাৎ শুনতে পাই পোষ্টা কেস চলছে! আবার শুনতে পাই কেউ বা কারা নিয়োগ হয়ে গেছে! এরকম কেন? সবকিছু প্রকাশ্যে আসা উচিত! যেমন নিয়োগের আগে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয় তেমনি নিয়োগ পরবর্তী কাকে/কাদের কেন নিয়োগ করা হলো তাও বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানোর জন্য দেশের সমস্ত University-কে আদেশ দিন MHRD এবং UGC. তবেই উচ্চশিক্ষায় ঘুঘুর বাঁসা আর ঘাবলা কেস রুখে স্বচ্ছতা সম্ভব হবে।”