এলাকাবাসীর পক্ষে মুজিবুর রহমান স্বাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। চট্টগ্রাম পুলিশ কমিশনার বরাবর উল্লেখ করে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়,পুলিশ প্রধান, বিএনপি, জামাত ইসলামী, এনসিপিকে ও পাঠিয়েছেন।অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর থানার নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৩৯ নং ওয়ার্ডের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে একাধিকবার গোপন বৈঠকে বসে ছিলেন।চিঠিতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক মেয়র মিরনাসির উদ্দিনের সহকারী হিসেবে কাজ করতো হারুনুর রশিদ। আরো উল্লেখ করা হয় ৫ই আগস্টের আগে হারুনুর রশিদ সহ তার দলবল নিয়ে জুলাইয়ের আন্দোলনে অস্ত্রসহ ছাত্রদের উপরে ঝাঁপিয়ে পড়ে। এবং নিষিদ্ধ ফেসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিভিন্নভাবে বহু সম্পদের মালিক হয়েছেন।চিঠিতে আরো বলা হয় ৫ই আগস্ট এর পরে তাকে সাধারন একটি মামলা দিয়ে পুলিশ আটক করে। জামিনে বেরিয়ে এসে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অপকর্মের সাথে আবার জড়িয়ে পড়ে।এবং এলাকায় গোপনে মিটিং মিছিল নিয়ে নেতাকর্মীদের একত্রিত করার চেষ্টা করে। তবে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায় ৫ই আগস্টের পরে ঘটনার বেগতিক দেখে তিনি ইন্ডিয়াতে পালিয়ে যায়। সেখানে কিছুদিন থেকে চট্টগ্রামে আসেন দীর্ঘদিন আত্মগোপনে থাকেন।পরে একটি মামলায় তাকে আটক করা হয়। কিছুদিন পরেই অদৃশ্য কারণে সে জামিন পেয়ে যায়।অভিযোগপত্রটি আমাদের কাছে আসলে ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের একজনকে জিজ্ঞাসা করা হলে নাম না বলার শর্তে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ আমলে হারুনুর রশিদ ধারা আমরা অনেক অত্যাচারের শিকার হয়েছি। ৫ই আগস্টের পরে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা হলেও মুক্তি পেয়ে তার দল একত্রিত করার চেষ্টা করছে।
শিরোনাম:
নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাথে গোপনে মিটিং এলাকাবাসীর অভিযোগ
-
Reporter Name
- Update Time : ১১:১৬:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
- ৫ Time View
Tag :
Popular Post