Dhaka ০৬:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৫ মে ২০২৫, ২২ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নন্দীগ্রামে বসতবাড়িতে হামলা, ৯৯৯ এ ফোন

  • Reporter Name
  • Update Time : ১২:২৫:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • ১৫৮ Time View
টিপু সুলতান ,  নন্দীগ্রাম(বগুড়া)প্রতিনিধিঃ
বগুড়ার নন্দীগ্রামে পুকুর নিয়ে বিরোধে বসতবাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের ধুন্দার গ্রামে। জানা গেছে, ধুন্দার মৌজার ৩৭৩ দাগের ৩ একর ৬৭ শতক পরিমাণের পুকুরের ২ একর ১৭ শতক অংশের মালিক ধুন্দার গ্রামের আজগর আলীর ছেলে মজিবর রহমান।আর ১ একর ৫০ শতক অংশ ধুন্দার দারোগাপাড়া জামে মসজিদের নামে রয়েছে। একই গ্রামের নজিবর রহমানের ছেলে আহম্মদ আলী ও সাইদুজ্জামান পক্ষরা তাদের মালিকানা দাবি করে। এ নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। আদালত বিবাদী পক্ষের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এরপরেও ১৮ ফেব্রুয়ারি সকাল আনুমানিক ৯ টায় বিবাদী পক্ষরা পুকুরে চুন দেয়ার প্রস্তুতি নেয়। বাদী পক্ষরা তা বুঝতে পেরে ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে বিষয়টি জানায়।
তারপর থানার এসআই নুর আলম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সেখানে গেলে তারা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পুলিশ সেখান থেকে চলে আসার পর বিবাদী পক্ষরা আজগর আলীর ছেলে আব্দুল আজিজ ও সাইফুল ইসলামের বসতবাড়িতে হামলা চালায় এবং ভাংচুর ঘটনা ঘটায়।এ বিষয়ে থানার এসআই নুর আলমের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পাইনি। তারা পুলিশ আসার খবর পেয়ে হয়তো পালিয়ে যায়।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

নন্দীগ্রামে বসতবাড়িতে হামলা, ৯৯৯ এ ফোন

Update Time : ১২:২৫:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২১
টিপু সুলতান ,  নন্দীগ্রাম(বগুড়া)প্রতিনিধিঃ
বগুড়ার নন্দীগ্রামে পুকুর নিয়ে বিরোধে বসতবাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটি ঘটে উপজেলার বুড়ইল ইউনিয়নের ধুন্দার গ্রামে। জানা গেছে, ধুন্দার মৌজার ৩৭৩ দাগের ৩ একর ৬৭ শতক পরিমাণের পুকুরের ২ একর ১৭ শতক অংশের মালিক ধুন্দার গ্রামের আজগর আলীর ছেলে মজিবর রহমান।আর ১ একর ৫০ শতক অংশ ধুন্দার দারোগাপাড়া জামে মসজিদের নামে রয়েছে। একই গ্রামের নজিবর রহমানের ছেলে আহম্মদ আলী ও সাইদুজ্জামান পক্ষরা তাদের মালিকানা দাবি করে। এ নিয়ে আদালতে মামলা চলছে। আদালত বিবাদী পক্ষের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। এরপরেও ১৮ ফেব্রুয়ারি সকাল আনুমানিক ৯ টায় বিবাদী পক্ষরা পুকুরে চুন দেয়ার প্রস্তুতি নেয়। বাদী পক্ষরা তা বুঝতে পেরে ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে বিষয়টি জানায়।
তারপর থানার এসআই নুর আলম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে সেখানে গেলে তারা ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। পুলিশ সেখান থেকে চলে আসার পর বিবাদী পক্ষরা আজগর আলীর ছেলে আব্দুল আজিজ ও সাইফুল ইসলামের বসতবাড়িতে হামলা চালায় এবং ভাংচুর ঘটনা ঘটায়।এ বিষয়ে থানার এসআই নুর আলমের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে কাউকে পাইনি। তারা পুলিশ আসার খবর পেয়ে হয়তো পালিয়ে যায়।