Dhaka ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
মা-শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা সৌদিতে ২০ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের সময়সীমা দুই মাস বাড়ালো ইসি সংস্কার না করে কোনো নির্বাচনেই ভালো ফল পাওয়া যাবে না : কমিশন প্রধান ঢাকায় রাতের তাপমাত্রা বৃদ্ধির পূর্বাভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলায় টেকসই কর্মসূচি বাড়ানো হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা রাজনৈতিক পর্যায়ে সার্কের অগ্রগতি হয়নি : নেপালের রাষ্ট্রদূত শান্তিরক্ষা মিশনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ১৯১ রানেই অলআউট টাইগাররা প্রধান উপদেষ্টা কাতার সফরে যাচ্ছেন সোমবার

ঝিনাইদহে মিথ্যা মামলায় সাংবাদিকের পরিবারকে ফাঁসানোর চেষ্টা

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:৪৪:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২১
  • ২৩২ Time View

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি :

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বিষয়খালী বাজারে কানুহরপুর গ্রামে মহাসড়কের পাশে গত  ২৫/১২/২০২০  তারিখ হতে প্রশাসনের বিনা অনুমতিতে দুপাশে কোন জায়গা না রেখেই ভবন নির্মাণ করছিল কানুহরপুর গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মিজানুর  রহমান।কানুহরপুর গ্রামের সাংবাদিক ইমদাদুল হক এবং জাহিদুল ইসলাম বাদি হয়ে  ঝিনাইদহ অফিসার ইনচার্জ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর নিকট অভিযোগ দিলে পুলিশ,চেয়ারম্যান খুরশিদ আলম ও ইউনিয়ন  ভুমি অফিসের নায়েব উক্ত ভবনের কাজ বন্ধ করে দেয়।
তারপর উক্ত মিজানুর রহমান  ২৮/১২/২০২০ তারিখে বেড়া দিয়ে পথ বন্ধ করে দেয়।ফলে দৈনিক নবচিত্র পত্রিকাসহ অন্যান্য পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর নির্দেশে ইউনিয়ন ভুমি অফিসের নায়েব এসে বেড়া উঠিয়ে দিয়ে চলাচলের পথ করে দেন।তখন মিজানুর ও তার লোকজন বিভিন্ন ভাবে সাংবাদিক এর পরিবারকে হুমকি দিতে থাকে। এর পর ভবনের কাজ বন্ধ থাকে।
হঠাৎ  করে গত ২১/০১/২০২১ তারিখে মিজানুর অভিযোগকারি ও সাংবাদিক ইমদাদুল হক এর নামে কোর্টে  মামলা দেয়। কোর্ট বিবাদীর শোকজ করে। এই শোকজ নোটিশ দেখিয়ে  ১০/১২ জন মিস্ত্রি নিয়ে ২২/০১/২০২১ তারিখে ভবনের কাজ শুরু করলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব বদরুদ্দোজা শুভ খবর পেয়ে নিজে এসে অভিযান চালায়।এ বিষয়ে ও বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ পায়।এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ খুরশীদ আলম মিয়া,ইউপি সদস্য সেলিম মিয়া সহ মিজানুর রহমান, হাসানুর রহমান সহ এলাকার লোকজন ও সাংবাদিক।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া মহাসড়কের পাশে কোন স্থাপনা তৈরি করা যাবে না এবং  তিনি গ্রাম পুলিশ ও মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এর মাধ্যমে ঐ দিন শুক্রবার ৫.৩০ মিনিটে ভিত ভেঙে দেয়।এবং বলেন বিনা অনুমতিতে একটি ইটও গাথা যাবে না।এ সময় ভবন নির্মাতা মিজানুর রহমান বলেন স্যার আমি নিজেই ভেঙে দিচ্ছি বলতে থাকেন। এ সময় চেয়ারম্যান কে বলেন আপনি গ্রাম পুলিশ দিয়ে উক্ত জায়গা  সমান করে পথ বের করে দেবেন।কিন্তু চেয়ারম্যান তা করেননি।বরং মিজানুর রহমান বিবাদীদের নামে কোর্টে গত ২৪/০১/২০২১ তারিখে মিথ্যা মামলা দায়ের করে।মামলা নং ২৪২১. মামলায়  উল্লেখ করে ২২/০১/২০২১ তারিখে কোর্টের নির্দেশে মিজানুর ভবনের কাজ শুরু করলে ঐ দিন শুক্রবার বিকাল ৫.৩০ মিনিটে বিবাদীরা দা,খুনতা,কুদাল নিয়ে ভবনের ভিত্তি ভেঙে দেয় যা মিথ্যা বানোয়াট।আমরা ও এলাকাবাসী এই মামলার  তীব্র প্রতিবাদ জানায়।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

মা-শিশুর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

ঝিনাইদহে মিথ্যা মামলায় সাংবাদিকের পরিবারকে ফাঁসানোর চেষ্টা

Update Time : ০৪:৪৪:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২১

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি :

ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বিষয়খালী বাজারে কানুহরপুর গ্রামে মহাসড়কের পাশে গত  ২৫/১২/২০২০  তারিখ হতে প্রশাসনের বিনা অনুমতিতে দুপাশে কোন জায়গা না রেখেই ভবন নির্মাণ করছিল কানুহরপুর গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মিজানুর  রহমান।কানুহরপুর গ্রামের সাংবাদিক ইমদাদুল হক এবং জাহিদুল ইসলাম বাদি হয়ে  ঝিনাইদহ অফিসার ইনচার্জ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর নিকট অভিযোগ দিলে পুলিশ,চেয়ারম্যান খুরশিদ আলম ও ইউনিয়ন  ভুমি অফিসের নায়েব উক্ত ভবনের কাজ বন্ধ করে দেয়।
তারপর উক্ত মিজানুর রহমান  ২৮/১২/২০২০ তারিখে বেড়া দিয়ে পথ বন্ধ করে দেয়।ফলে দৈনিক নবচিত্র পত্রিকাসহ অন্যান্য পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর নির্দেশে ইউনিয়ন ভুমি অফিসের নায়েব এসে বেড়া উঠিয়ে দিয়ে চলাচলের পথ করে দেন।তখন মিজানুর ও তার লোকজন বিভিন্ন ভাবে সাংবাদিক এর পরিবারকে হুমকি দিতে থাকে। এর পর ভবনের কাজ বন্ধ থাকে।
হঠাৎ  করে গত ২১/০১/২০২১ তারিখে মিজানুর অভিযোগকারি ও সাংবাদিক ইমদাদুল হক এর নামে কোর্টে  মামলা দেয়। কোর্ট বিবাদীর শোকজ করে। এই শোকজ নোটিশ দেখিয়ে  ১০/১২ জন মিস্ত্রি নিয়ে ২২/০১/২০২১ তারিখে ভবনের কাজ শুরু করলে উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব বদরুদ্দোজা শুভ খবর পেয়ে নিজে এসে অভিযান চালায়।এ বিষয়ে ও বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ পায়।এ সময় উপস্থিত ছিলেন মহারাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ খুরশীদ আলম মিয়া,ইউপি সদস্য সেলিম মিয়া সহ মিজানুর রহমান, হাসানুর রহমান সহ এলাকার লোকজন ও সাংবাদিক।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া মহাসড়কের পাশে কোন স্থাপনা তৈরি করা যাবে না এবং  তিনি গ্রাম পুলিশ ও মহারাজপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এর মাধ্যমে ঐ দিন শুক্রবার ৫.৩০ মিনিটে ভিত ভেঙে দেয়।এবং বলেন বিনা অনুমতিতে একটি ইটও গাথা যাবে না।এ সময় ভবন নির্মাতা মিজানুর রহমান বলেন স্যার আমি নিজেই ভেঙে দিচ্ছি বলতে থাকেন। এ সময় চেয়ারম্যান কে বলেন আপনি গ্রাম পুলিশ দিয়ে উক্ত জায়গা  সমান করে পথ বের করে দেবেন।কিন্তু চেয়ারম্যান তা করেননি।বরং মিজানুর রহমান বিবাদীদের নামে কোর্টে গত ২৪/০১/২০২১ তারিখে মিথ্যা মামলা দায়ের করে।মামলা নং ২৪২১. মামলায়  উল্লেখ করে ২২/০১/২০২১ তারিখে কোর্টের নির্দেশে মিজানুর ভবনের কাজ শুরু করলে ঐ দিন শুক্রবার বিকাল ৫.৩০ মিনিটে বিবাদীরা দা,খুনতা,কুদাল নিয়ে ভবনের ভিত্তি ভেঙে দেয় যা মিথ্যা বানোয়াট।আমরা ও এলাকাবাসী এই মামলার  তীব্র প্রতিবাদ জানায়।