Dhaka ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ৮ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গুয়াতেমালায় ঘূর্ণিঝড় ‘এটা’র আঘাতে ভূমিধসে দেড় শতাধিক মানুষের প্রাণহানি

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:১১:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ নভেম্বর ২০২০
  • ১৭২ Time View

মধ্য আমেরিকার দেশ গুয়াতেমালায় ঘূর্ণিঝড় ‘এটা’র আঘাতে ভূমিধসে দেড় শতাধিক মানুষের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া এখনো অনেকের সন্ধান মিলছে না বলে জানা গেছে।

এছাড়া প্রচণ্ড বাতাস ও টানা বর্ষণে বহু বাড়িঘর ভেঙে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে অনেকে মারা গেছেন। খবর বিবিসির।

প্রত্যন্ত অঞ্চলে উদ্ধার কাজে যোগ দিয়েছে সেনাবাহিনীও।

দেশটির প্রেসিডেন্ট আলেজান্দ্রো জিয়ামমাতি গণমাধ্যমকে জানান, মধ্যাঞ্চলের কুয়েজা এলাকায় শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে।

টানা বর্ষণের ফলে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। গাছপালা পড়ে এবং রাস্তাঘাট ভেঙে যাতায়াত ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার কাজ ব্যাহত হচ্ছে।

এর আগে কর্তৃপক্ষ নিহতের সংখ্যা অর্ধশতাধিক বলে জানিয়েছিল।

বিবিসি জানায়, ক্যাটাগরি ফোর হ্যারিকেন হিসেবে ইতা নামক এই ঘূর্ণিঝড়টি প্রথমে ২২৫ কিলোমিটার গতিতে নিকারাগুয়ার উপকূলে আঘাত হানে। এর প্রভাবে শুরু হয় মৌসুমী বৃষ্টি। এর পর শক্তি কমে প্রতিবেশী হন্ডুরাসে গিয়ে ঝড়টি ক্রান্তীয় নিম্নচাপে পরিণত হয়। পরে আবার শক্তি বাড়িয়ে আঘাত হানে গুয়াতেমালায়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

গুয়াতেমালায় ঘূর্ণিঝড় ‘এটা’র আঘাতে ভূমিধসে দেড় শতাধিক মানুষের প্রাণহানি

Update Time : ০৪:১১:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৭ নভেম্বর ২০২০

মধ্য আমেরিকার দেশ গুয়াতেমালায় ঘূর্ণিঝড় ‘এটা’র আঘাতে ভূমিধসে দেড় শতাধিক মানুষের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। এছাড়া এখনো অনেকের সন্ধান মিলছে না বলে জানা গেছে।

এছাড়া প্রচণ্ড বাতাস ও টানা বর্ষণে বহু বাড়িঘর ভেঙে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে অনেকে মারা গেছেন। খবর বিবিসির।

প্রত্যন্ত অঞ্চলে উদ্ধার কাজে যোগ দিয়েছে সেনাবাহিনীও।

দেশটির প্রেসিডেন্ট আলেজান্দ্রো জিয়ামমাতি গণমাধ্যমকে জানান, মধ্যাঞ্চলের কুয়েজা এলাকায় শতাধিক মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে।

টানা বর্ষণের ফলে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। গাছপালা পড়ে এবং রাস্তাঘাট ভেঙে যাতায়াত ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে উদ্ধার কাজ ব্যাহত হচ্ছে।

এর আগে কর্তৃপক্ষ নিহতের সংখ্যা অর্ধশতাধিক বলে জানিয়েছিল।

বিবিসি জানায়, ক্যাটাগরি ফোর হ্যারিকেন হিসেবে ইতা নামক এই ঘূর্ণিঝড়টি প্রথমে ২২৫ কিলোমিটার গতিতে নিকারাগুয়ার উপকূলে আঘাত হানে। এর প্রভাবে শুরু হয় মৌসুমী বৃষ্টি। এর পর শক্তি কমে প্রতিবেশী হন্ডুরাসে গিয়ে ঝড়টি ক্রান্তীয় নিম্নচাপে পরিণত হয়। পরে আবার শক্তি বাড়িয়ে আঘাত হানে গুয়াতেমালায়।