Dhaka ০৭:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুজিববর্ষে ব্যাংকগুলোতে স্থাপন করা হচ্ছে মুজিব কর্নার

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৮:৫৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • ১১৪ Time View

মুজিববর্ষে বিভিন্ন ব্যাংকে স্থাপন করা হচ্ছে মুজিব কর্নার। সেখানে স্থান পেয়েছে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালের পাশাপাশি নানা সময়ের দুর্লভ কিছু স্থিরচিত্র। রাখা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর লেখা এবং বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা বই। এর মাধ্যমে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের পাশাপাশি দর্শনার্থীরা জাতির পিতার সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবেন। 

জাতির পিতার মুর‌্যাল, নানা সময়ের ছবি আর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা বই। সব মিলিয়ে মুজিব কর্নার। এই চিত্র ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের। এই ব্যাংকের মতো প্রায় প্রায় সবগুলো ব্যাংকই এগিয়ে এসেছে মুজিব কর্ণার স্থাপনে।

জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আব্দুস সালাম আজাদ জানান, বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই কিন্তু সমস্ত কিছু আবর্তিত হয়েছে। ব্যাংক ব্যবস্থার ভিত্তি বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই হয়েছে। কাজেই তাঁর একটা স্মৃতি, স্পট বা তাঁর সম্পর্কে কিছু জনতা ব্যাংকে থাকবে না এটার ধারণা করার কোন ব্যাপার নেই।

এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের সাথে যারা যুক্ত তারা বলছেন, বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি সংরক্ষণের পাশাপাশি তাঁর চেতনা সবার মাঝে ছাড়িয়ে দিতেই কাজ করেছেন তারা।

আকাশ মিডিয়া লাইনের পরিচালক ডা. মাশিয়াত ফারুক (তুষার) বলেন, সাধারণ মানুষের কাছে বঙ্গবন্ধুকে তুলে ধরা, তাঁর সাধারণ জীবন যাপন এবং সৎ জীবন যাপন সেটা তুলে ধরা। সেই চিন্তা থেকেই মূলত বঙ্গবন্ধু কর্নারের প্রতি আমাদের উৎসাহ।

জাতির পিতার নানা মুহূর্তের অনেক ছবিই ধরা পড়েছে পাভেল রহমানের ক্যামেরায়। তার তত্ত্বাবধানেই এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন।

আকাশ মিডিয়া লাইনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পাভেল রহমান জানান, কিশোর বয়সেই আমি বঙ্গবন্ধুর কাছে চলে গিয়েছিলাম, বঙ্গবন্ধুর কিছু ছবি আমি তুলে ফেলেছিলাম। সেই ছবির মধ্যে আপনারা দেখছেন যে বঙ্গবন্ধু গেঞ্জি পরা অবস্থায় পাইপ টানা ছবিটা। এটা খুবই ঐতিহাসিক একটা ছবি। বঙ্গবন্ধু তো বঙ্গবন্ধুর জায়গায়ই থাকবেন কিন্তু আমরা যাতে প্রতিনিয়ত বঙ্গবন্ধুকে কাছে পাই, সেটাই হলো ব্যাপার। এখানে যারা ভিজিটর আসবেন, যারা ব্যাংকে বিভিন্ন কাজে আসবেন তারা দেখবেন এবং ঘরে ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন এখানকার স্মৃতি।

আলোকচিত্রী পাভেল রহমান ইসালামী ব্যাংকের পাশাপাশি জনতা ও উত্তরা ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছেন।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

মুজিববর্ষে ব্যাংকগুলোতে স্থাপন করা হচ্ছে মুজিব কর্নার

Update Time : ০৮:৫৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০

মুজিববর্ষে বিভিন্ন ব্যাংকে স্থাপন করা হচ্ছে মুজিব কর্নার। সেখানে স্থান পেয়েছে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালের পাশাপাশি নানা সময়ের দুর্লভ কিছু স্থিরচিত্র। রাখা হয়েছে বঙ্গবন্ধুর লেখা এবং বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা বই। এর মাধ্যমে ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারিদের পাশাপাশি দর্শনার্থীরা জাতির পিতার সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবেন। 

জাতির পিতার মুর‌্যাল, নানা সময়ের ছবি আর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে লেখা বই। সব মিলিয়ে মুজিব কর্নার। এই চিত্র ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের। এই ব্যাংকের মতো প্রায় প্রায় সবগুলো ব্যাংকই এগিয়ে এসেছে মুজিব কর্ণার স্থাপনে।

জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আব্দুস সালাম আজাদ জানান, বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই কিন্তু সমস্ত কিছু আবর্তিত হয়েছে। ব্যাংক ব্যবস্থার ভিত্তি বঙ্গবন্ধুর হাত ধরেই হয়েছে। কাজেই তাঁর একটা স্মৃতি, স্পট বা তাঁর সম্পর্কে কিছু জনতা ব্যাংকে থাকবে না এটার ধারণা করার কোন ব্যাপার নেই।

এ উদ্যোগ বাস্তবায়নের সাথে যারা যুক্ত তারা বলছেন, বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি সংরক্ষণের পাশাপাশি তাঁর চেতনা সবার মাঝে ছাড়িয়ে দিতেই কাজ করেছেন তারা।

আকাশ মিডিয়া লাইনের পরিচালক ডা. মাশিয়াত ফারুক (তুষার) বলেন, সাধারণ মানুষের কাছে বঙ্গবন্ধুকে তুলে ধরা, তাঁর সাধারণ জীবন যাপন এবং সৎ জীবন যাপন সেটা তুলে ধরা। সেই চিন্তা থেকেই মূলত বঙ্গবন্ধু কর্নারের প্রতি আমাদের উৎসাহ।

জাতির পিতার নানা মুহূর্তের অনেক ছবিই ধরা পড়েছে পাভেল রহমানের ক্যামেরায়। তার তত্ত্বাবধানেই এই উদ্যোগের বাস্তবায়ন।

আকাশ মিডিয়া লাইনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পাভেল রহমান জানান, কিশোর বয়সেই আমি বঙ্গবন্ধুর কাছে চলে গিয়েছিলাম, বঙ্গবন্ধুর কিছু ছবি আমি তুলে ফেলেছিলাম। সেই ছবির মধ্যে আপনারা দেখছেন যে বঙ্গবন্ধু গেঞ্জি পরা অবস্থায় পাইপ টানা ছবিটা। এটা খুবই ঐতিহাসিক একটা ছবি। বঙ্গবন্ধু তো বঙ্গবন্ধুর জায়গায়ই থাকবেন কিন্তু আমরা যাতে প্রতিনিয়ত বঙ্গবন্ধুকে কাছে পাই, সেটাই হলো ব্যাপার। এখানে যারা ভিজিটর আসবেন, যারা ব্যাংকে বিভিন্ন কাজে আসবেন তারা দেখবেন এবং ঘরে ফিরিয়ে নিয়ে যাবেন এখানকার স্মৃতি।

আলোকচিত্রী পাভেল রহমান ইসালামী ব্যাংকের পাশাপাশি জনতা ও উত্তরা ব্যাংকসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করেছেন।