Dhaka ০২:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মোহাম্মদপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৩

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৪:৪১:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ মে ২০২৫
  • ১১ Time View

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের চন্দ্রিমা উদ্যান আবাসিক এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন।

বুধবার (৭ মে) ভোরের দিকে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। দগ্ধরা হলেন- ফাতেমা (৪০), তার মেয়ে সাদিয়া (২০) এবং সাদিয়ার এগারো মাস বয়সী শিশু ইসরাত।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি জানান, মঙ্গলবার ভোরের দিকে মোহাম্মদপুর থেকে দুই নারী ও এক শিশু দগ্ধ অবস্থায় জরুরি বিভাগ এসেছে। এদের মধ্যে ফাতেমার শরীরের ৭ শতাংশ, সাদিয়ার শরীরের ৭ শতাংশ এবং শিশু ইসরাতের শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের তিনজনকেই অবজারভেশনে রাখা হয়েছে।

দগ্ধ ফাতেমার বোন জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ভোরের দিকে তারা বাসায় ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল। হঠাৎ রান্নাঘরের গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তারা তিনজনই দগ্ধ হয়। কীভাবে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হলো সে বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

মোহাম্মদপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৩

Update Time : ০৪:৪১:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ মে ২০২৫

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের চন্দ্রিমা উদ্যান আবাসিক এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন।

বুধবার (৭ মে) ভোরের দিকে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। পরে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। দগ্ধরা হলেন- ফাতেমা (৪০), তার মেয়ে সাদিয়া (২০) এবং সাদিয়ার এগারো মাস বয়সী শিশু ইসরাত।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি জানান, মঙ্গলবার ভোরের দিকে মোহাম্মদপুর থেকে দুই নারী ও এক শিশু দগ্ধ অবস্থায় জরুরি বিভাগ এসেছে। এদের মধ্যে ফাতেমার শরীরের ৭ শতাংশ, সাদিয়ার শরীরের ৭ শতাংশ এবং শিশু ইসরাতের শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের তিনজনকেই অবজারভেশনে রাখা হয়েছে।

দগ্ধ ফাতেমার বোন জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ভোরের দিকে তারা বাসায় ঘুমন্ত অবস্থায় ছিল। হঠাৎ রান্নাঘরের গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে তারা তিনজনই দগ্ধ হয়। কীভাবে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হলো সে বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না।