Dhaka ০৩:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ২১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:

বইমেলা ও বিনোদন কেন্দ্রগুলো বন্ধের সুপারিশ

  • Reporter Name
  • Update Time : ০১:৫৫:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল ২০২১
  • 79

নিজস্ব প্রতিবেদক:

করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় দ্রুত বইমেলা বন্ধের সুপারিশ করেছে জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। একই সাথে বিনোদন কেন্দ্রগুলো শিগগিরই বন্ধের সুপারিশও করেছেন কমিটির সদস্যরা।

আজ বৃহস্পতিবার (০১ এপ্রিল) কমিটির জরুরী বৈঠক শেষে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।

জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি যেসব সুপারিশ করেছে সেগুলো হলো-

১. করোনা সংক্রমণ কমানোর লক্ষ্যে যে ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করা হয়েছে তা কার্যকর করার জন্য সুনিদির্ষ্ট নির্দেশনা নিতে হবে।

২. হাসপাতালসমূহে করোনা আক্রান্ত রোগীর শয্যা সংখ্যা বাড়ানো প্রয়োজন আইসিইউতে শয্যা বাড়ানো দরকার। ঢাকার বাইরে মেডিকেল কলেজগুলোর সক্ষমতা বাড়িয়ে সেখানে এলাকার রোগীর চিকিৎসা করা দরকার।

৩. করোনার নমুনা পরীক্ষার জন্য টেষ্ট করতে আসা মানুষ যাতে সহজে সেবা পায়, তার ব্যবস্থা করা দরকার। আগামী দিনগুলোতে করোনা পরীক্ষার  চাহিদা বাড়তে পারে, সেটি বিবেচনায় পর্যাপ্ত প্রস্তুতি প্রয়োজন।

৪. রোগ প্রতিরোধের জন্য অবিলম্বে সামাজিক অনুষ্ঠান, বিনোদন কেন্দ্র, বইমেলা ও অন্যান্য মেলা বন্ধ করা দরকার। পরিবহনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক পরা এ সম্পর্কে ইতিমধ্যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সব নির্দেশনা যাতে পালন করা হয় তার ব্যবস্থা নিতে হবে। ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে দিক-নির্দেশনা নেওয়া যেতে পারে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

বইমেলা ও বিনোদন কেন্দ্রগুলো বন্ধের সুপারিশ

Update Time : ০১:৫৫:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক:

করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় দ্রুত বইমেলা বন্ধের সুপারিশ করেছে জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। একই সাথে বিনোদন কেন্দ্রগুলো শিগগিরই বন্ধের সুপারিশও করেছেন কমিটির সদস্যরা।

আজ বৃহস্পতিবার (০১ এপ্রিল) কমিটির জরুরী বৈঠক শেষে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়েছে।

জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি যেসব সুপারিশ করেছে সেগুলো হলো-

১. করোনা সংক্রমণ কমানোর লক্ষ্যে যে ১৮ দফা নির্দেশনা জারি করা হয়েছে তা কার্যকর করার জন্য সুনিদির্ষ্ট নির্দেশনা নিতে হবে।

২. হাসপাতালসমূহে করোনা আক্রান্ত রোগীর শয্যা সংখ্যা বাড়ানো প্রয়োজন আইসিইউতে শয্যা বাড়ানো দরকার। ঢাকার বাইরে মেডিকেল কলেজগুলোর সক্ষমতা বাড়িয়ে সেখানে এলাকার রোগীর চিকিৎসা করা দরকার।

৩. করোনার নমুনা পরীক্ষার জন্য টেষ্ট করতে আসা মানুষ যাতে সহজে সেবা পায়, তার ব্যবস্থা করা দরকার। আগামী দিনগুলোতে করোনা পরীক্ষার  চাহিদা বাড়তে পারে, সেটি বিবেচনায় পর্যাপ্ত প্রস্তুতি প্রয়োজন।

৪. রোগ প্রতিরোধের জন্য অবিলম্বে সামাজিক অনুষ্ঠান, বিনোদন কেন্দ্র, বইমেলা ও অন্যান্য মেলা বন্ধ করা দরকার। পরিবহনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, মাস্ক পরা এ সম্পর্কে ইতিমধ্যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সব নির্দেশনা যাতে পালন করা হয় তার ব্যবস্থা নিতে হবে। ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানগুলোতে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে দিক-নির্দেশনা নেওয়া যেতে পারে।