Dhaka ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ২৮ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
প্রথমদিনে অনুপস্থিত প্রায় ২৭ হাজার, বহিষ্কার ২২ পোল্যান্ডের বাংলাদেশের দূত হলেন সাবেক আইজিপি ময়নুল ইসলাম ‘পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে শীর্ষস্থানে উঠতে প্রস্তুত বাংলাদেশ’ সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলার সাক্ষী আবছার আটক ১৩ দিন বৃষ্টিবলয়ে থাকবে পুরো দেশ, হবে কালবৈশাখী-বজ্রপাত যুক্তরাষ্ট্রের ওপর পাল্টা শুল্ক স্থগিত করলো ইউরোপীয় ইউনিয়ন পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ ভারত থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লুট হওয়া অস্ত্র নিরাপত্তার জন্য হুমকি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না: বাণিজ্য উপদেষ্টা

কাপল রোড সংস্করণে ব্যয় কোটি টাকা

  • Reporter Name
  • Update Time : ০১:৫৯:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • ১২৭ Time View

আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। প্রেমে-ভালোবাসায় মাতোয়ারা হওয়ার দিন আজ। প্রকৃতির পালাবদলে কাল এসেছে বসন্ত, সেই ফাগুনের মাতাল হাওয়ায় আজ উদ্দাম ভেসে যাবে প্রেম পিয়াসী তরুণ-তরুণী, ভালোবাসার রঙে রঙিন হবে হৃদয়। মনের যতো বাসনা, যতো অব্যক্ত কথা ডালাপালা মেলে ছড়িয়ে পড়বে বসন্তের মধুর হাওয়ায়। কপোত-কপোতী পরস্পরকে নিবেদন করবে মনের যতো কথা, জানাবে ভালোবাসা। আজ চুপকথা শুনবার ও শোনানোর দিন। আজ কারও কারো চুপকথাগুলো হয়ে যাবে রূপকথা। সারাজীবন মনে রাখার মতো গল্প।

এই দিকে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠের পশ্চিম পাশে, শান্তি নিকেতন ঘেষে, লাইব্রেরী ভবন থেকে বিবি খাদিজা হলের, হিন্দু এবং খ্রিষ্টান ধর্মালম্বীদের উপাসনালয়ে যাওয়ার রাস্তাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার কাছে কাপল রোড হিসেবে বেশ পরিচিত। প্রতিদিন সকাল কিংবা বিকালে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রিয়জনকে নিয়ে এখানে আড্ডা জমান। বিশেষ করে ১৪ ফেব্রুয়ারী রোডটি কপোত-কপোতীদের দখলে থাকে। যদিও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় এইবারের চিত্র ভিন্ন।

সম্প্রতি, রাস্তাটির সংস্কারের কাজ শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যাতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় এক কোটি টাকা। এতে আনন্দ এবং উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে অনেক কাপল শিক্ষার্থীরা।

ব্যবসা প্রশাসন বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, কাপল রোডটি ঘিরে রয়েছে হাজারও শিক্ষার্থীর গান, গল্প, প্রেম, ভালোবাসা ও শতশত স্মৃতি জড়ানোর নাম। সারাদিন ক্লাস,পরীক্ষা কিংবা এসাইনমেন্ট করতে করতে বিরক্তি চলে আসে।

এসকল ক্লান্তি ভুলে পড়ন্ত বিকালে এখানে এসে একটু শান্তিতে নিশ্বাস নিয়ে থাকে। এ যেন অন্যরকম এক অনুভূতি। বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে চলে গেলেও এখানের স্মৃতিগুলো আমাদের নাড়া দিবে। এতোদিন রাস্তাটির বেহাল দশা ছিলো বর্ষা এলেই এখান দিয়ে হাঁটা দুঃসাধ্য হয়ে উঠতো। সম্প্রতি রাস্তাটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।

সূত্র : একুশেটিভি.কম

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

প্রথমদিনে অনুপস্থিত প্রায় ২৭ হাজার, বহিষ্কার ২২

কাপল রোড সংস্করণে ব্যয় কোটি টাকা

Update Time : ০১:৫৯:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১

আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস। প্রেমে-ভালোবাসায় মাতোয়ারা হওয়ার দিন আজ। প্রকৃতির পালাবদলে কাল এসেছে বসন্ত, সেই ফাগুনের মাতাল হাওয়ায় আজ উদ্দাম ভেসে যাবে প্রেম পিয়াসী তরুণ-তরুণী, ভালোবাসার রঙে রঙিন হবে হৃদয়। মনের যতো বাসনা, যতো অব্যক্ত কথা ডালাপালা মেলে ছড়িয়ে পড়বে বসন্তের মধুর হাওয়ায়। কপোত-কপোতী পরস্পরকে নিবেদন করবে মনের যতো কথা, জানাবে ভালোবাসা। আজ চুপকথা শুনবার ও শোনানোর দিন। আজ কারও কারো চুপকথাগুলো হয়ে যাবে রূপকথা। সারাজীবন মনে রাখার মতো গল্প।

এই দিকে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠের পশ্চিম পাশে, শান্তি নিকেতন ঘেষে, লাইব্রেরী ভবন থেকে বিবি খাদিজা হলের, হিন্দু এবং খ্রিষ্টান ধর্মালম্বীদের উপাসনালয়ে যাওয়ার রাস্তাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার কাছে কাপল রোড হিসেবে বেশ পরিচিত। প্রতিদিন সকাল কিংবা বিকালে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রিয়জনকে নিয়ে এখানে আড্ডা জমান। বিশেষ করে ১৪ ফেব্রুয়ারী রোডটি কপোত-কপোতীদের দখলে থাকে। যদিও বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় এইবারের চিত্র ভিন্ন।

সম্প্রতি, রাস্তাটির সংস্কারের কাজ শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। যাতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় এক কোটি টাকা। এতে আনন্দ এবং উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে অনেক কাপল শিক্ষার্থীরা।

ব্যবসা প্রশাসন বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, কাপল রোডটি ঘিরে রয়েছে হাজারও শিক্ষার্থীর গান, গল্প, প্রেম, ভালোবাসা ও শতশত স্মৃতি জড়ানোর নাম। সারাদিন ক্লাস,পরীক্ষা কিংবা এসাইনমেন্ট করতে করতে বিরক্তি চলে আসে।

এসকল ক্লান্তি ভুলে পড়ন্ত বিকালে এখানে এসে একটু শান্তিতে নিশ্বাস নিয়ে থাকে। এ যেন অন্যরকম এক অনুভূতি। বিশ্ববিদ্যালয় ছেড়ে চলে গেলেও এখানের স্মৃতিগুলো আমাদের নাড়া দিবে। এতোদিন রাস্তাটির বেহাল দশা ছিলো বর্ষা এলেই এখান দিয়ে হাঁটা দুঃসাধ্য হয়ে উঠতো। সম্প্রতি রাস্তাটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই।

সূত্র : একুশেটিভি.কম