Dhaka ০৩:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সকালে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন ১২৩ বাংলাদেশি

  • Reporter Name
  • Update Time : ০২:৫৫:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
  • 26

লিবিয়ার ত্রিপলী থেকে বিপদগ্রস্ত ১২৩ জন বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। স্থানীয় সময় বুধবার (১৮ জুন) বিকেল ৬টা ২৫ মিনিটে তারা ত্রিপলীর মিতিগা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। বিমানটি বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

বাংলাদেশ দূতাবাস, ত্রিপলী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দূতাবাসের ধারাবাহিক ও নিবিড় প্রচেষ্টায় আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সহায়তায় বিশেষ ফ্লাইটে এই অভিবাসীদের দেশে পাঠানো হচ্ছে। ফ্লাইটটি পরিচালনা করছে বুরাক এয়ার।

প্রত্যাবাসিতরা ত্রিপলীসহ আশপাশের শহরগুলোতে অনিয়মিতভাবে অবস্থান করছিলেন। তাদের মধ্যে ২৩ জন শারীরিকভাবে অসুস্থ বলে জানা গেছে।

দূতাবাস সূত্র জানায়, এসব অভিবাসীর অধিকাংশের পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বা বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তাদের জন্য নতুন পাসপোর্ট বা আউটপাস ইস্যু করে বহির্গমন ভিসা (খুরুজ) সংগ্রহ করা ছিল একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

সকালে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন ১২৩ বাংলাদেশি

Update Time : ০২:৫৫:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

লিবিয়ার ত্রিপলী থেকে বিপদগ্রস্ত ১২৩ জন বাংলাদেশি নাগরিককে দেশে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে। স্থানীয় সময় বুধবার (১৮ জুন) বিকেল ৬টা ২৫ মিনিটে তারা ত্রিপলীর মিতিগা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হন। বিমানটি বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের কথা রয়েছে।

বাংলাদেশ দূতাবাস, ত্রিপলী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দূতাবাসের ধারাবাহিক ও নিবিড় প্রচেষ্টায় আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর সহায়তায় বিশেষ ফ্লাইটে এই অভিবাসীদের দেশে পাঠানো হচ্ছে। ফ্লাইটটি পরিচালনা করছে বুরাক এয়ার।

প্রত্যাবাসিতরা ত্রিপলীসহ আশপাশের শহরগুলোতে অনিয়মিতভাবে অবস্থান করছিলেন। তাদের মধ্যে ২৩ জন শারীরিকভাবে অসুস্থ বলে জানা গেছে।

দূতাবাস সূত্র জানায়, এসব অভিবাসীর অধিকাংশের পাসপোর্টের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বা বৈধ কাগজপত্র না থাকায় তাদের জন্য নতুন পাসপোর্ট বা আউটপাস ইস্যু করে বহির্গমন ভিসা (খুরুজ) সংগ্রহ করা ছিল একটি বড় চ্যালেঞ্জ।