Dhaka ১০:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাসি ২৮ নং ওয়ার্ডে ব্যপক অনিয়ম দুর্নীতির চিএ উঠে আসছে, মাঠকর্মি এই ৮ নারীর খুটির জোর কোথায়?

  • Reporter Name
  • Update Time : ০১:৩৯:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ মে ২০২১
  • ১৭২ Time View

আলমগীর হোসেন ক্রাইম রিপোর্টারঃ  ( পর্ব-১ )

জলবায়ু পরিবর্তন অভ্যন্তরীণ অভিবাসনের নগর ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের বহুবিদ সমস্যা ক্ষতিগ্রস্ত বিপদান্ন জনগোষ্ঠীর মানবিক সহায়তার অর্থের কার্ড বিতরণের নামে হয়েছে চরম দুর্নীতি।

রাসি ২৮ নং ওয়ার্ডে এই অনিয়ম দুর্নীতির ব্যপক আলোচনা সমালোচনার ঝড় বয়ে চলছে। উঠে আসছে মাঠকর্মি ৮ জন নারীর নাম।(১)মোছাঃ মোনোয়ারা বেগম(৪০)পিতা,মৃত,আমজাদ আলী(২) মোছাঃনাজমা বেগম(৪২)পিতা,মৃত,সামশুল(৩)মোছাঃবিপাশা বেগম(২৮)পিতা,মোঃকামাল হোসেন উভয়ের র্সব সাং ধরমপুর, চরকাজলা বাধেঁরধার মতিহার রাজশাহী। আরোও ৫ নারীর নাম অনুসন্ধানে উঠে এসেছে।প্রতারকের নাম,জড়িত থাকতে পারে (Caritas) এই প্রকল্পের অফিসের কিছু অসাধু কর্মকর্তা। তথ্য মতে তিন বারে একেকজন ৫০০০ হাজার টাকা করে মোট ১৫০০০ হাজার টাকা পাবে। বিপদান্ন ক্ষতিগ্রস্ত সদস্যের নিজ বিকাশ নম্বরে এই টাকা পাবে। ইতি পূর্বে দুইবার মোট ১০০০০ টাকা করে সদস্য প্রতি পেয়েছে।

২৮ নং ওয়ার্ডে এই প্রকল্পের অফিসের তথ্য মতে মোট ৩৭৭ জন, অর্থ সহায়তার কার্ড সদস্য কিন্তু মাঠ অনুসন্ধানে ২৭১জন সদস্য।
তুলে ধরা হলো সংক্ষেপে দূনীতির বিবারণ:— এই প্রকল্পের কার্ড বিতরণের আগে ক্ষতিগ্রস্ত সদস্যদের কাছে থেকে নেয়া হয়েছে ২০০০-৩০০০ টাকা। আবার যখন ৫০০০ টাকা করে নিজ বিকাশে সদস্যদের একাউন্টে এসেছে তখনও নেয়া হয়েছে ১০০০-২০০০ টাকা।
১ধাপে দূনীতি ৩৭৭× ২০০০= ৭৫৪০০০ টাকা। ২ধাপেদুর্নীতি ৩৭৭× ২০০০ = ৭৫৪০০০ টাকা।
৩য় ধাপে দুর্নীতি ৩৭৭× ২০০০= ৭৫৪০০০, মোট- ২২৬২০০০ হাজার( বাইশ লক্ষ বাষট্টি হাজার টাকা) দুর্নীতির করার পূর্ব পরিকল্পনা করে বিতারণ করা হয়েছে এই প্রকল্পের সহায়তার কার্ড। একই পরিবারে ৫-৬ জন সদস্য হয়েছে, আত্মীয়করন। পাশাপাশি ৪০০০০ হাজার টাকা বেতন শুরু করে ৮০০০০ হাজার টাকা বেতন পাওয়া সরকারী চাকুরিজীবী ব্যক্তি সদস্যদের নাম। অল্প সংখ্যক কিছু বিপদান্ন ব্যক্তিকে দেওয়া হয়েছে এই সহায়তা। কয়জন টাকা না দেওয়ার কারনে বিভিন্ন ভয়ভীতি হুমকি দেওয়া দিয়েছে এই নারী প্রতারক চক্রটির পেছনে কেউ শক্তিশালী ব্যক্তি সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক এই চক্রটিকে।

২৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, যদি দুর্ণীতি প্রমাণিত হয় তাহলে অবশ্যই টাকা ফেরত দেয়া হবে এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দায়িত্বরত কর্মকর্তার সাথে কথা বললে তিনি জানান, যে মাঠকর্মীরা টাকা নিয়েছে তারা আমাদের কর্মী নয়, পরে অবশ্য স্বীকার করেন যে তারা তাদেরই কর্মী। ( চলমান)

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

রাসি ২৮ নং ওয়ার্ডে ব্যপক অনিয়ম দুর্নীতির চিএ উঠে আসছে, মাঠকর্মি এই ৮ নারীর খুটির জোর কোথায়?

Update Time : ০১:৩৯:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ মে ২০২১

আলমগীর হোসেন ক্রাইম রিপোর্টারঃ  ( পর্ব-১ )

জলবায়ু পরিবর্তন অভ্যন্তরীণ অভিবাসনের নগর ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের বহুবিদ সমস্যা ক্ষতিগ্রস্ত বিপদান্ন জনগোষ্ঠীর মানবিক সহায়তার অর্থের কার্ড বিতরণের নামে হয়েছে চরম দুর্নীতি।

রাসি ২৮ নং ওয়ার্ডে এই অনিয়ম দুর্নীতির ব্যপক আলোচনা সমালোচনার ঝড় বয়ে চলছে। উঠে আসছে মাঠকর্মি ৮ জন নারীর নাম।(১)মোছাঃ মোনোয়ারা বেগম(৪০)পিতা,মৃত,আমজাদ আলী(২) মোছাঃনাজমা বেগম(৪২)পিতা,মৃত,সামশুল(৩)মোছাঃবিপাশা বেগম(২৮)পিতা,মোঃকামাল হোসেন উভয়ের র্সব সাং ধরমপুর, চরকাজলা বাধেঁরধার মতিহার রাজশাহী। আরোও ৫ নারীর নাম অনুসন্ধানে উঠে এসেছে।প্রতারকের নাম,জড়িত থাকতে পারে (Caritas) এই প্রকল্পের অফিসের কিছু অসাধু কর্মকর্তা। তথ্য মতে তিন বারে একেকজন ৫০০০ হাজার টাকা করে মোট ১৫০০০ হাজার টাকা পাবে। বিপদান্ন ক্ষতিগ্রস্ত সদস্যের নিজ বিকাশ নম্বরে এই টাকা পাবে। ইতি পূর্বে দুইবার মোট ১০০০০ টাকা করে সদস্য প্রতি পেয়েছে।

২৮ নং ওয়ার্ডে এই প্রকল্পের অফিসের তথ্য মতে মোট ৩৭৭ জন, অর্থ সহায়তার কার্ড সদস্য কিন্তু মাঠ অনুসন্ধানে ২৭১জন সদস্য।
তুলে ধরা হলো সংক্ষেপে দূনীতির বিবারণ:— এই প্রকল্পের কার্ড বিতরণের আগে ক্ষতিগ্রস্ত সদস্যদের কাছে থেকে নেয়া হয়েছে ২০০০-৩০০০ টাকা। আবার যখন ৫০০০ টাকা করে নিজ বিকাশে সদস্যদের একাউন্টে এসেছে তখনও নেয়া হয়েছে ১০০০-২০০০ টাকা।
১ধাপে দূনীতি ৩৭৭× ২০০০= ৭৫৪০০০ টাকা। ২ধাপেদুর্নীতি ৩৭৭× ২০০০ = ৭৫৪০০০ টাকা।
৩য় ধাপে দুর্নীতি ৩৭৭× ২০০০= ৭৫৪০০০, মোট- ২২৬২০০০ হাজার( বাইশ লক্ষ বাষট্টি হাজার টাকা) দুর্নীতির করার পূর্ব পরিকল্পনা করে বিতারণ করা হয়েছে এই প্রকল্পের সহায়তার কার্ড। একই পরিবারে ৫-৬ জন সদস্য হয়েছে, আত্মীয়করন। পাশাপাশি ৪০০০০ হাজার টাকা বেতন শুরু করে ৮০০০০ হাজার টাকা বেতন পাওয়া সরকারী চাকুরিজীবী ব্যক্তি সদস্যদের নাম। অল্প সংখ্যক কিছু বিপদান্ন ব্যক্তিকে দেওয়া হয়েছে এই সহায়তা। কয়জন টাকা না দেওয়ার কারনে বিভিন্ন ভয়ভীতি হুমকি দেওয়া দিয়েছে এই নারী প্রতারক চক্রটির পেছনে কেউ শক্তিশালী ব্যক্তি সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক এই চক্রটিকে।

২৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, যদি দুর্ণীতি প্রমাণিত হয় তাহলে অবশ্যই টাকা ফেরত দেয়া হবে এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

দায়িত্বরত কর্মকর্তার সাথে কথা বললে তিনি জানান, যে মাঠকর্মীরা টাকা নিয়েছে তারা আমাদের কর্মী নয়, পরে অবশ্য স্বীকার করেন যে তারা তাদেরই কর্মী। ( চলমান)