নিজস্ব প্রতিনিধি:
ছবিতে যে মেয়েটিকে দেখতে পাওয়া যায় তার নাম রমেসা (২৪)।তার পিতার নাম নয়ন ডোম। সে রাজশাহী সেরিকালচারে পরিছন্নর্কমী হিসেবে চাকরি করতো। সেই সময় এই মেয়েটির মা (বেবী) ও কর্মরত ছিলেন একই পোস্টে। সেই সুবাদে নয়ন ও বেবীর মধ্যে একটি মধুর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এরই ধারাবাহিকতায় একদিন তাদের আপত্তিকর অবস্থায় বাথরুমের ভেতরে অফিসের অন্যান্য কর্মচারীরা ধরে ফেলে। পরে উর্ধতনকর্মকর্তারা তাদের সেইদিনই বিয়ে দিয়ে দেন। কারণ বেবী সেসময় দুই মাসের অন্তসত্তা ছিল। যার ফলসরুপ জন্মেছিল আজকের এই রমেসা। ইতিপূর্বে দুইবার বিবাহ বিচ্ছেদের পরে তৃতীয় বার বিবাহ হয় ছবির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই ছেলের সাথে। ছেলেটি আমাদের জানাই যে রমেসার ধর্মবাবা আকবর তার পূর্বের সমস্ত ঘটনা গোপন করে এবং আমাকে বিয়েতে উপহার হিসেবে একটি নতুন মোটরসাইকেল দেবার কথা থাকলেও পরে তা আর দেয় নাই। বিয়ের দুই বছর অতিবাহিত হওয়ার পরে রমেসা বাবার বাসায় এসে তার তৃতীয় স্বামী ও তার পরিবারের নামে কুৎসা রটানো শুরু করে।নাম না প্রকাশে এলাকার এক মসজিদের ইমাম বলেন প্রকৃত পক্ষে ছেলে ও তার পরিবারের লোকজন এক কথায় সাদাসিধে। আরেক স্কুল শিক্ষক বলেন ছেলেটি আমাদের সামনে মানুষ হয়েছে, ছেলেটি ও ছেলের পরিবারের সবাই খুব ভালো মনের মানুষ নামাজ কালাম সব সময় পড়ে ইসলামী মাইন্ডের পরিবার।অনুসন্ধানে গিয়ে এলাকাবাসীর তোপের মুখে গনমাধ্যমকর্মী, এলাকাবাসীর ভাস্য আসলে রমেসাই একজন দুঃচরিত্রা। একাধিক ছেলে মানুষের সাথে তার অবাধ মেলামেশা লেগেই থাকে। তাই সাধু – সাবধান এ সমস্ত মহিলাদের থেকে !এ বিষয়ে রমেসার সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।