মহীতোষ গায়েন,কলকাতা ব্যুরো প্রধান :
ভারতের সমস্ত University-তে নিয়োগে স্বচ্ছতা আনতে আর রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, আত্মিক, প্রভাবশালী, স্বজনপোষণ রুখে যোগ্যদের নিয়োগের জন্য #Ministry of Human Resource Development(MHRD) এবং #University Grants Commission(UGC)-এর উচিৎ দেশের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে Assistant Professor, Associate Professor ও Professor পদে নিয়োগের যেসব ইন্টারভিউ নেওয়া হয় তার প্রত্যেকটির ভিডিও কাস্টিং করার আদেশ জারি করা এবং সেইসঙ্গে যাঁরা যাঁরা Interview দিচ্ছেন তাঁদের প্রত্যেকের প্রাপ্ত স্কোর সেই বিশ্ববিদ্যালয়’ র ওয়েবসাইট এবং UGC ওয়েবসাইটে দিয়ে দেওয়া। আর সেইসঙ্গে কাকে/কাদের কেন নিয়োগ করা হলো তা যুক্তি ও প্রমাণসহ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে বিশ্ববিদ্যালয়’র ওয়েবসাইট এবং UGC ওয়েবসাইটে দেওয়ার আদেশ জারি করা। অন্যথায় সেই University’র সেইসব Department-এর UGC অনুদান বন্ধ করে দেওয়ার কথা ঘোষণা করা হোক। তবেই দেশের সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, আত্মিক, প্রভাবশালী,স্বজনপোষণের ঘুঘুর বাঁসা,ঘাবলা কেসের এই নোংরামো খেলা ভেঙ্গে শিক্ষার সঠিক তীর্থক্ষেত্র হয়ে উঠবে এবং দেশ এগিয়ে যাবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বর্ধমানের এক ইন্টারভিউ প্রার্থীর জবানবন্দি: “গরীব ছেলে আমি। গত ২০১১তে দু’বার NET-JRF পেয়ে এবং ২০১৮তে PhD Award পেয়ে ২০১২ থেকে নিয়োগে চরম দুরবস্থা দেখছি। এপর্যন্ত প্রতিটি পদের জন্য ২০০০/২৫০০ টাকা ফর্ম-ফিলাপ করে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে মোট ১১টি Interview দিয়েছি। কিন্তু অদ্ভুতভাবে দেখেছি তারপর সব চুপচাপ! হঠাৎ শুনতে পাই পোষ্টা কেস চলছে! আবার শুনতে পাই কেউ বা কারা নিয়োগ হয়ে গেছে! এরকম কেন? সবকিছু প্রকাশ্যে আসা উচিত! যেমন নিয়োগের আগে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয় তেমনি নিয়োগ পরবর্তী কাকে/কাদের কেন নিয়োগ করা হলো তাও বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানোর জন্য দেশের সমস্ত University-কে আদেশ দিন MHRD এবং UGC. তবেই উচ্চশিক্ষায় ঘুঘুর বাঁসা আর ঘাবলা কেস রুখে স্বচ্ছতা সম্ভব হবে।”
ঘুঘুর বাসা হবে বানান টি
বাঁসা নয়। বাসা হবে । মাননীয় প্রকাশককে সংশোধন করে
দিতে অনুরোধ করি।