Dhaka ০৯:০২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘বাবার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরই হাসতে হয়েছিল’

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:১৫:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫
  • ১৮ Time View

প্রযোজনায় নাম লিখিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। ‘শুভম’ ছবির হাত ধরে অভিষেক হতে যাচ্ছে তার। সামনেই মুক্তি পেতে যাচ্ছে সামান্থার এই সিনেমাটি।

বর্তমানে সিনেমার প্রচারে ব্যস্ত সামান্থা। সেই ছবির প্রচারেই সামান্থা জানালেন, তারকা হওয়ার কারণে তাকে বিভিন্ন কঠিন সময়েও হাসিমুখে চলতে হয়। এমনকি বাবার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও নাকি হাসতে হয়েছিলে সামান্থাকে।

এক বক্তব্যে সামান্থা বলেন, ‘কেউ ছবি তুলতে এলে আমি কখনোই তাকে ফিরিয়ে দেই না। কারণ এই মানুষের জন্যই, তাদের ভালোবাসাতেই আজ আমরা এই জায়গায় পৌঁছেছি।’

সামান্থা বলেন, ‘আমার মনে আছে, ডিসেম্বরের সকালে আমি আমার মায়ের কাছ থেকে একটা ফোন পাই, মা জানান যে আমার বাবা আর নেই। আমি তখনই মুম্বাই থেকে চেন্নাইগামী প্রথম বিমানে বাড়ি ফিরি। ফেরার পথেই ভাবছিলাম, আমি আমার বাবার সঙ্গে বেশ কিছুদিন কথাই বলিনি। এমন ভাবনায় আমি শোকাহত ছিলাম।’

সামান্থা বলেন, ‘আমি যখন ফ্লাইটে বসেছিলাম, তখন কিছু লোক আমার সঙ্গে ছবি তুলতে চেয়েছিল। অগত্যা আমি তাদের জন্যই উঠে দাঁড়িয়ে হাসছিলাম এবং ছবি তুলছিলাম। যদিও বিষয়টা আমায় খুবই আঘাত করে।’

কেন ছবি তুলতে বাধা দিলেন না, জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি যদি ছবি তুলতে অস্বীকার করতাম, তাহলেও ওরা আমার মানসিক অবস্থা বুঝতে পারতেন না… কারও কাছে গিয়ে ছবি তুলতে বলতে অনেক সাহস লাগে। আমি প্রত্যাখ্যান করে তাদের আঘাত করতে চাইনি।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

‘বাবার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরই হাসতে হয়েছিল’

Update Time : ০৬:১৫:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ মে ২০২৫

প্রযোজনায় নাম লিখিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী সামান্থা রুথ প্রভু। ‘শুভম’ ছবির হাত ধরে অভিষেক হতে যাচ্ছে তার। সামনেই মুক্তি পেতে যাচ্ছে সামান্থার এই সিনেমাটি।

বর্তমানে সিনেমার প্রচারে ব্যস্ত সামান্থা। সেই ছবির প্রচারেই সামান্থা জানালেন, তারকা হওয়ার কারণে তাকে বিভিন্ন কঠিন সময়েও হাসিমুখে চলতে হয়। এমনকি বাবার মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও নাকি হাসতে হয়েছিলে সামান্থাকে।

এক বক্তব্যে সামান্থা বলেন, ‘কেউ ছবি তুলতে এলে আমি কখনোই তাকে ফিরিয়ে দেই না। কারণ এই মানুষের জন্যই, তাদের ভালোবাসাতেই আজ আমরা এই জায়গায় পৌঁছেছি।’

সামান্থা বলেন, ‘আমার মনে আছে, ডিসেম্বরের সকালে আমি আমার মায়ের কাছ থেকে একটা ফোন পাই, মা জানান যে আমার বাবা আর নেই। আমি তখনই মুম্বাই থেকে চেন্নাইগামী প্রথম বিমানে বাড়ি ফিরি। ফেরার পথেই ভাবছিলাম, আমি আমার বাবার সঙ্গে বেশ কিছুদিন কথাই বলিনি। এমন ভাবনায় আমি শোকাহত ছিলাম।’

সামান্থা বলেন, ‘আমি যখন ফ্লাইটে বসেছিলাম, তখন কিছু লোক আমার সঙ্গে ছবি তুলতে চেয়েছিল। অগত্যা আমি তাদের জন্যই উঠে দাঁড়িয়ে হাসছিলাম এবং ছবি তুলছিলাম। যদিও বিষয়টা আমায় খুবই আঘাত করে।’

কেন ছবি তুলতে বাধা দিলেন না, জবাবে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমি যদি ছবি তুলতে অস্বীকার করতাম, তাহলেও ওরা আমার মানসিক অবস্থা বুঝতে পারতেন না… কারও কাছে গিয়ে ছবি তুলতে বলতে অনেক সাহস লাগে। আমি প্রত্যাখ্যান করে তাদের আঘাত করতে চাইনি।’