করোনা ভাইরাসের প্রভাব কাটিয়ে আগামী দুই বছর বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ব্যস্ত সময় কাটবে। দেশে এবং দেশের বাইরে বাংলাদেশ দল এই সময় ১৫টি সিরিজ খেলবে। ব্যস্ত এই সময় ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স ভালো করা ও ফিটনেস ধরে রাখার প্রতি মনোযোগী হতে বলেছেন বিসিবি পরিচালক আকরাম খান।
বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের অতিমারীর কারণে চলতি বছর বেশ কয়েকটি সিরিজ স্থগিত করতে হয়েছে বাংলাদেশ দলের। স্থগিত হয়েছে টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ক্রিকেটও। তবে এই স্থগিত হওয়া দ্বিপক্ষীয় সিরিজগুলো আয়োজনের চেষ্টায় রয়েছে বিসিবি। আগামী দুই বছরের ফিউচার ট্যুর প্ল্যান তৈরী হয়ে গেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের। সামনের জানুয়ারী থেকেই শুরু হবে বাংলাদেশ দলের ব্যস্ততা। দুই বছরে বাংলাদেশ খেলবে ১’শ ১১টি ম্যাচ। ঘরের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আতিথ্য দেবে বাংলাদেশ।
দ্বিপক্ষীয় সিরিজ ছাড়াও বাংলাদেশ ক্রিকেট দল এইসময়ে টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং এশিয়া কাপখেলবে। দীর্ঘ এই খেলার সূচিতে ক্রিকেটাররা যেনো ক্লান্ত না হয়ে পড়ে সেজন্য বিকল্প পাইপলাইনও তৈরী রাখছে বিসিবি।
অক্টোবরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ সামনে রেখেক্রিকেটাররা ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনুশীলন করলেও,চলতি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে দলীয় অনুশীলন শুরুর পরিকল্পনা রয়েছে বিসিবি’র।