মহীতোষ গায়েন,মফস্বল সম্পাদক,পশ্চিমবঙ্গ:
স্বেচ্ছায় দেহব্যবসায় নিযুক্ত হয় যে সব নারী
তারা সোস্যাল মিডিয়ায় ছদ্মনামে নকল ছবি
দিয়ে ফেক আইডি বানিয়ে ভালোবাসার ছক
কষে ফাঁদ পাতে, কারসাজির করে বন্ধুত্ব করে।
কিছুদিন পরে ফোন নাম্বার সংগ্রহ করে আইডি
থেকে বেআইনি ভাবে ছবি নিয়ে সুপার ইমপোজ করে ফেক ভিডিও বানিয়ে ভাইরাল করার হুমকি দিয়ে অর্থ দাবি করে, না পেলে ভাইরালের হুমকি।
সাবধান পুরুষ, সাবধান, ফেসবুক প্রোফাইল ও হোয়য়াটস্আপ হ্যাক করে তাদের একটি গ্যাং ভয় দেখিয়ে অন্যায় ভাবে অর্থ লোটার মাধ্যম হিসেবে এই দুই পেশাকে বেছে নিয়ে সক্রিয়।
সমস্ত রাজ্যের সাইবার থানার পুলিশ, সাইবার
ক্রাইম বিভাগ যদি সক্রিয় হয় এবং ফেসবুক ও হোয়াটস্আপ অধিকর্তা জুকারবার্গ ও ফেসবুক মিডিয়া ভয়ংকর এই প্রবৃত্তি বিনাশ করতে সক্ষম।
সারা ভারতের সমস্ত রাজ্যে এই ফেক আইডিধারী বেশ কিছু নারী এইভাবেই অর্থ আদায়ের জন্য তারা ও তাদের গ্যাং সক্রিয়, এই গ্যাং-এ তাদের কয়েকজন অন্ধকার জগতের পুরুষ অপরাধী বন্ধুকে সামিল করে ভদ্র, সজ্জন ব্যক্তিদের টার্গেট করে অর্থ হাতানোর ধান্দায় সচেষ্ট, অর্থ না পেয়ে ভদ্র, সজ্জন সেই সব ব্যক্তিদের ফেসবুকের ও হোয়টাস্আপ-এর ছবি সুপার ইমপোজ করে ভুয়ো ভিডিও আপলোড করে সাইবার ক্রাইম করেই চলেছে। সমস্ত রাজ্যের পুলিশ, ক্রাইম ব্রাঞ্চ সক্রিয় হলে অচিরেই এই ধরণের প্রয়াস বন্ধ হবে বলে সর্বস্তরের মানুষ মনে করছে।