সানোয়ার আরিফ রাজশাহীঃ
এই প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে জনগণের মাঝে পুলিশের সেবা পৌছে দিতে আর.এম.পির চন্দ্রিমা থানার ওসি সিরাজুম মনির অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন।
তিনি এ থানায় যোগদানের পর থেকেই মাদক নিয়ন্ত্রন ও সবধরনের অপরাধ মুলক কাজ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। চন্দ্রিমা থানা বাসীর দীর্ঘদিনের দাবি থানাকে দালাল ও তদবির
মুক্ত করার বিষয়ে তিনি সাহসী কঠোর ভূমিকা পালন করে থানাকে দালাল মুক্ত করেছেন। এখন আর থানায় সন্ধ্যার পরেই হাট বসেনা, যদিও তিনি থানা দালাল মুক্ত ঘোষণার পর থেকেই স্থানীয় একটি মহল ওসির বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার চলনোর চেষ্টাকরছে। তাতে তার পথ রুদ্ধ হয়নি,বরং আরো জোরালো গতিতে চলছে বলে জানান।মাদক ব্যবসায়ী গডফাদাররা গত কয়েক বছর যাবত প্রশাসনের নাকের ডগার উপর দিয়ে ফেন্সিডিলসহ রমরমা ইয়াবা বানিজ্য চালিয়ে আসছিল কলনীসহ থানা এলাকার অলি গলিতে সেটাও রহস্য জনক কারনে কেউ তাদের আটক করতো না। কিন্তু বর্তমানে আমি থানায় এসে বন্ধ করার চেষ্টা করছি।ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসাবে চন্দ্রিমা থানায় যোগদান করেন গত ১৪/১২/২০১৯ ইং তারিখে যোগদান করেই বিতর্কিত মামলার আসামি গ্রেফতার সহ সকল পুরোনো আসামি আটক করি। মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের পাশাপাশি মাদক ব্যবসায়ী
গড ফাদারদের আটকের জন্য সাড়াশি অভিযান পরিচালনা করেন।
সার্বিক তৎপরতায় জনমনে প্রশান্তি এনেছে।একের পর এক মাদক সম্রাটদের আটকে সাধারন মানুষের মাঝে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। এলাকার সচেতন মহল সব সময়ই মাদকের বিরুদ্ধে এরকম জিরো টলারেন্স আশা করেন।থানার সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দৈনিক আমাদের কন্ঠ সাংবাদিকের সাথে আলাপকালে ওসি সিরাজুম মনির বলেন,চন্দ্রিমা থানা বাসীর গর্ব করার মত অনেক কিছু আছে। তার মধ্যে,কিছু অসাধু মাদক ব্যাবসায়ী, চাঁদাবাজ,দালালদের কারনে থানার সুনাম নষ্ট হচ্ছে তা আমি চাইনা। আমি এজন্য সব সময়ই মাদকের বিরুদ্ধে জিরোটলারেন্স দেখাতে চান।তিনি বলেন,আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের তৎপরতার কারনে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া পূর্বের ন্যায় এখন আর প্রকাশ্যে নারীদের ইভটেজিং, চুরি, ছিনতাই চালকদের আহত করে মোটর সাইকেল ছিনতাই, মহল্লায় বাসা বাড়ি চুরির মত ঘটনাগুলো আর নেই, গর্বকরার মত চন্দ্রিমা থানা গড়তে সাংবাদিক এবং সচেতন চন্দ্রিমা বাসীর কাছ থেকে সুষ্ঠু ও সুপরিকল্পিত দিক নির্দেশনা আশা করেন। ওসি সিরাজুম মনির বলেন করোনা কালিন সময় চন্দ্রিমা থানা পুলিশ প্রানের ঝুঁকি নিয়ে সর্বদা কাজ করে যাচ্ছে। তার পরেও মাদক ব্যবসা,চুরি, ছিনতাই,খুন,গুম, থানার দালালমুক্ত চন্দ্রিমা থানা উপহারের কথা জানিয়েছেন।