Dhaka ০১:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:৪৬:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫
  • ২৮ Time View

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। তবে, তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

শুক্রবার বিকেল ৪টা ৫২ মিনিটের দিকে এ কম্পন অনুভূত হয়।

ইউরোপিয়ান-মেডিটেরানিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে।

ভূমিকম্পটির কেন্দ্র ছিল বাংলাদেশের কুমিল্লা শহর থেকে প্রায় ৬৮ কিলোমিটার উত্তর এবং ভারতের আগরতলা শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার উত্তরে। এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

ভূমিকম্পটি স্বল্পস্থায়ী হলেও এর প্রভাবে বিভিন্ন স্থাপনা কেঁপে ওঠে। ফলে, সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ভূমিকম্পের পরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট দেখা যায়। অনেকে তাদের অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেন এবং নিরাপদ থাকার জন্য পরামর্শ দেন।

ভূমিকম্পের পর ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য জরুরি সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলো সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।

এর আগে ২৮ মার্চ দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানী ঢাকা ও বাণিজ্যনগরী চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভলকানো ডিসকভারি জানায়, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৯। যার উৎপত্তিস্থল ছিল মিয়ানমারের সাগাইন জেলা থেকে ৩৪ কিলোমিটার পশ্চিমে। ভূপৃষ্ঠ থেকে যার গভীরতা ১০ কিলোমিটার।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প

Update Time : ১১:৪৬:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। তবে, তাৎক্ষণিকভাবে কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

শুক্রবার বিকেল ৪টা ৫২ মিনিটের দিকে এ কম্পন অনুভূত হয়।

ইউরোপিয়ান-মেডিটেরানিয়ান সিসমোলজিক্যাল সেন্টার (ইএমএসসি) জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৪। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে।

ভূমিকম্পটির কেন্দ্র ছিল বাংলাদেশের কুমিল্লা শহর থেকে প্রায় ৬৮ কিলোমিটার উত্তর এবং ভারতের আগরতলা শহর থেকে ২৬ কিলোমিটার উত্তরে। এর গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

ভূমিকম্পটি স্বল্পস্থায়ী হলেও এর প্রভাবে বিভিন্ন স্থাপনা কেঁপে ওঠে। ফলে, সাধারণ মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। ভূমিকম্পের পরপরই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পোস্ট দেখা যায়। অনেকে তাদের অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেন এবং নিরাপদ থাকার জন্য পরামর্শ দেন।

ভূমিকম্পের পর ফায়ার সার্ভিস ও অন্যান্য জরুরি সেবা প্রদানকারী সংস্থাগুলো সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।

এর আগে ২৮ মার্চ দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে রাজধানী ঢাকা ও বাণিজ্যনগরী চট্টগ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভলকানো ডিসকভারি জানায়, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৯। যার উৎপত্তিস্থল ছিল মিয়ানমারের সাগাইন জেলা থেকে ৩৪ কিলোমিটার পশ্চিমে। ভূপৃষ্ঠ থেকে যার গভীরতা ১০ কিলোমিটার।