Dhaka ০৩:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহের মহারাজপুর ইউনিয়নের কৃঞ্চপুর গ্রামে ডাগন চাষে সফলতা

  • Reporter Name
  • Update Time : ১০:৪৬:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০
  • ১৯২ Time View
ইমদাদুল হক, ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি:
মহারাজ পুর ইউনিয়নের কৃঞ্চপুর ২ নং ওযার্ডের মৃতঃ ইজ্জোত আলী মন্ডলের ছেলে মোঃ সিদ্দিক ড্রাগন চাষের সফলতা,  তিনি ইটালি প্রবাসি ছিলেন বাংলাদেশে এসে ২বিঘা ড্রাগন চাষের  মধ্য দিয়েই সফলতা অর্জন করেন ক্রমানুসারে ১৬ বিঘা ড্রাগন চাষের সাথে জড়িত। ভুক্তভোগী জানান ১৬ বিঘা জমিতে প্রায় ৫ হাজার প্লার আছে  তার সাথে ড্রাগন গাছ আছে ২০ হাজার। এবং তিন বছর যাবৎ তিনি এই কার্যক্রম করছেন। একটি ড্রাগন গাছে ফল আসতে সময় লাগে ১৫ মাস। ফল আসার ২৫-২৬ দিনের মধ্যেই পরিপক্ক হয়। এবং একটি গাছে ১৫ -২০কেজি ফল দিয়ে থাকে। এমন কি তিনি আরো জানা, এই ফল আমি নিজেই ঢাকাতে  রপ্তানি করে ভালো লাভবান হচ্ছি।তিনি আরো জানান আমরা ছয় ভাই সবাই এই চাষের সাথে জড়িত।প্রতি বিঘা জমিতে ৩-৪ লক্ষ টাকা  খরচ  হয় এবং প্রতি বিঘা জমিতে প্রতি ১৫ মাস পরপর প্রায় ৮ লাখ টাকা আয় হয়।আমি  আর ইটালি  যেতে চাই না।আমার ইচ্ছা এই চাষের সাথে একটু  ফামের্সী করতে চাই।
Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

ঝিনাইদহের মহারাজপুর ইউনিয়নের কৃঞ্চপুর গ্রামে ডাগন চাষে সফলতা

Update Time : ১০:৪৬:৪৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০
ইমদাদুল হক, ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি:
মহারাজ পুর ইউনিয়নের কৃঞ্চপুর ২ নং ওযার্ডের মৃতঃ ইজ্জোত আলী মন্ডলের ছেলে মোঃ সিদ্দিক ড্রাগন চাষের সফলতা,  তিনি ইটালি প্রবাসি ছিলেন বাংলাদেশে এসে ২বিঘা ড্রাগন চাষের  মধ্য দিয়েই সফলতা অর্জন করেন ক্রমানুসারে ১৬ বিঘা ড্রাগন চাষের সাথে জড়িত। ভুক্তভোগী জানান ১৬ বিঘা জমিতে প্রায় ৫ হাজার প্লার আছে  তার সাথে ড্রাগন গাছ আছে ২০ হাজার। এবং তিন বছর যাবৎ তিনি এই কার্যক্রম করছেন। একটি ড্রাগন গাছে ফল আসতে সময় লাগে ১৫ মাস। ফল আসার ২৫-২৬ দিনের মধ্যেই পরিপক্ক হয়। এবং একটি গাছে ১৫ -২০কেজি ফল দিয়ে থাকে। এমন কি তিনি আরো জানা, এই ফল আমি নিজেই ঢাকাতে  রপ্তানি করে ভালো লাভবান হচ্ছি।তিনি আরো জানান আমরা ছয় ভাই সবাই এই চাষের সাথে জড়িত।প্রতি বিঘা জমিতে ৩-৪ লক্ষ টাকা  খরচ  হয় এবং প্রতি বিঘা জমিতে প্রতি ১৫ মাস পরপর প্রায় ৮ লাখ টাকা আয় হয়।আমি  আর ইটালি  যেতে চাই না।আমার ইচ্ছা এই চাষের সাথে একটু  ফামের্সী করতে চাই।