সুবীর মণ্ডল ,বাঁকুড়া জেলা প্রতিনিধি:
আষাঢ় মাসের রথযাত্রা থেকে উল্টোরথের মধ্যে যে শনিবার ও মঙ্গলবার পড়ে, সেই দিনগুলিতেই বিপত্তারিণীর ব্রত করা হয়। হিন্দু ধর্মে বিপত্তারিণী ব্রতের গুরুত্ব অনেক। দেবী দুর্গার ১০৮ অবতারের অন্যতম এবং দেবী সঙ্কটনাশিনীর একটি রূপ মা বিপত্তারিণী। ভক্তি মনে এই পুজো করলে, যে কোনও বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।হিন্দু ধর্মে বিপত্তারিণী ব্রতের গুরুত্ব অনেক।ভক্তি মনে এই পুজো করলে, যে কোনও বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। দেবী দুর্গা ১০৮ অবতারের অন্যতম এবং দেবী সঙ্কটনাশিনীর একটি রূপ মা বিপত্তারিণী।
হিন্দু ধর্মে বিপত্তারিণী ব্রতের (Bipadtarini Pujo) গুরুত্ব অনেক। দেবী দুর্গার ১০৮ অবতারের অন্যতম এবং দেবী সঙ্কটনাশিনীর একটি রূপ মা বিপত্তারিণী। তাই যে কোনও মাতৃ শক্তির মন্দিরে এই পুজো হয়। ভক্তি মনে এই পুজো করলে, যে কোনওবিপদথেকেরক্ষাপাওয়াযায়হিন্
যিনিই মহামায়া তিনিই বিপদতারিনী…লক্ষ লক্ষ মানুষের বিশ্বাস রাইপুরের এই মা মহামায়া অত্যন্ত জাগ্রত দেবী তাই আজ মা মহামায়া মন্দিরে (রাইপুর বাঁকুড়া) কয়েক হাজার গ্ৰামীন মা বোনদের উপস্থিতি বিপদতারিনী পূজো দেওয়ার জন্য। মা মহামায়া খুব খুশি আজ। বারংবার মাইকে ঘোষণা করা হচ্ছে কোভিড বিধি মেনে মুখে মাস্ক পরে লাইনে দাঁড়ানোর জন্য, । পুলিশ প্রশাসন সহযোগিতা করেছে সাধ্যমত। একটু অসুবিধাও হয়েছে। ভীড় ছিল চোখে পড়ার মতো । মহিলা পুলিশ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকেই কোভিড বিধি মেনে পুজো দেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছেন, না পেরে কেউ কেউ অসহায় হয়ে পড়েছেন। মন্দির কমিটির সদস্যরা অসহায়, এতো বেশি মহিলাদের উপস্থিতি দেখে। নতুন মন্দির নির্মাণের জন্য মা মহামায়ার পূজো দেওয়ার পর মা ও বোনেরা তাদের সামান্য সঞ্চিত অর্থের থেকে কিছু কিছু মন্দির নির্মাণের জন্য দান করছেন,অনেকে পাঁচহাজার থেকে এগার হাজার টাকা বা আরো বেশি মন্দির নির্মাণের জন্য দানের ঘোষণা করলেন তাদের নাম সহ মাইকের মাধ্যমে মন্দির নির্মাণ কমিটির সম্পাদক। জঙ্গলমহলে অনেকেই পারিবারিক ভাবে বিপত্তারিণী পুজো করেছেন। বহু জায়গায় বারোয়ারি পুজোর চল লক্ষ্য করা গেছে। বিভিন্ন ক্লাব এগিয়ে এসেছে সহযোগিতার জন্য। একটা ভক্তিভাবের জাগরণ ঘটেছে সমগ্র জেলা জুড়ে।