Dhaka ০৬:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এবার নাতনির জন্য গান লিখলেন ও সুর করলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:৫৬:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • ১০১ Time View

বরেণ্য গীতিকবি গাজী মাজহারুল আনোয়ার। বেশ কিছু দিন ধরে নতুন কোনো গানের সুর করছেন না তিনি। তবে এবার অনেক দিন পর সুর করলেন এই গীতিকবি। তবে কোনো খ্যাতিমান শিল্পী নয়, তার সুর করা গানটি রেকর্ড করা হয়েছে নাতনি আরশিয়ার কণ্ঠে। 

‘সারেগামাপাধা, আমার দাদি দাদা/ বানাতে চায় শিল্পী আমায় বড়/ ফুপি এসে বলে লক্ষ্মীসোনা এবার হারমোনিয়াম ধরো’- এমন কথায় সাজানো গানটির কথাও লিখেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার নিজেই। সংগীতায়োজন করেছেন আহমেদ কিসলু।

আট বছর বয়সী আরিশিয়ার কণ্ঠে নিজের লেখা ও সুর করা গান শুনে গাজী মাজহারুল আনোয়ার বলেন, ‘আমার মেয়ে দিঠির বয়স যখন আট তখন তার গান লিখেছিলাম। বহু বছর পর এবার নাতনির জন্য কোনো গান তৈরি করলাম। গান গাওয়ার মুহূর্তে যে উচ্ছ্বাস আরশিয়ার মধ্যে দেখেছি, তা আমাকে মুগ্ধ করেছে। সে কেমন গাইলো সেই প্রশ্নে যাব না, বরং যারা জেনেবুঝে গান করেন, তাদের কাছে আরশিয়া অনুপ্রেরণা পাবেন- এটাই প্রত্যাশা।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, আরশিয়ার মতো যারা গানের ভুবনে নতুন, তাদের অনুপ্রেরণা দিতে হবে যাতে করে গানের নতুন একটি প্রজন্ম তৈরি হয়। সেটা করতে পারলেই আমরা গানের ভুবনে ভালো কিছু শিল্পীর ওঠে আসা দেখতে পাব।’

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

এবার নাতনির জন্য গান লিখলেন ও সুর করলেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার

Update Time : ০৬:৫৬:৩১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২০

বরেণ্য গীতিকবি গাজী মাজহারুল আনোয়ার। বেশ কিছু দিন ধরে নতুন কোনো গানের সুর করছেন না তিনি। তবে এবার অনেক দিন পর সুর করলেন এই গীতিকবি। তবে কোনো খ্যাতিমান শিল্পী নয়, তার সুর করা গানটি রেকর্ড করা হয়েছে নাতনি আরশিয়ার কণ্ঠে। 

‘সারেগামাপাধা, আমার দাদি দাদা/ বানাতে চায় শিল্পী আমায় বড়/ ফুপি এসে বলে লক্ষ্মীসোনা এবার হারমোনিয়াম ধরো’- এমন কথায় সাজানো গানটির কথাও লিখেছেন গাজী মাজহারুল আনোয়ার নিজেই। সংগীতায়োজন করেছেন আহমেদ কিসলু।

আট বছর বয়সী আরিশিয়ার কণ্ঠে নিজের লেখা ও সুর করা গান শুনে গাজী মাজহারুল আনোয়ার বলেন, ‘আমার মেয়ে দিঠির বয়স যখন আট তখন তার গান লিখেছিলাম। বহু বছর পর এবার নাতনির জন্য কোনো গান তৈরি করলাম। গান গাওয়ার মুহূর্তে যে উচ্ছ্বাস আরশিয়ার মধ্যে দেখেছি, তা আমাকে মুগ্ধ করেছে। সে কেমন গাইলো সেই প্রশ্নে যাব না, বরং যারা জেনেবুঝে গান করেন, তাদের কাছে আরশিয়া অনুপ্রেরণা পাবেন- এটাই প্রত্যাশা।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি, আরশিয়ার মতো যারা গানের ভুবনে নতুন, তাদের অনুপ্রেরণা দিতে হবে যাতে করে গানের নতুন একটি প্রজন্ম তৈরি হয়। সেটা করতে পারলেই আমরা গানের ভুবনে ভালো কিছু শিল্পীর ওঠে আসা দেখতে পাব।’