Dhaka ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
৫০০ টাকায় ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেটের ঘোষণা আগামী নির্বাচন হবে বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা নতুন বাংলাদেশের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে : আলী রীয়াজ ট্রাম্প-জিনপিং তৈরি করবে না, মোদিও ধাক্কা দিয়ে কিছু করতে পারবে না রোববার সারা দেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা কারিগরি শিক্ষার্থীদের জুলাই গণঅভ্যুত্থান যাতে ব্যর্থ না হয় : নাহিদ ইসলাম আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ ইন্টারপোলে শেখ হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন বিচার-সংস্কার-গণপরিষদ নির্বাচনের দাবিতে মাঠে নামছে এনসিপি তিন দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন হুনানের গভর্নর

এবার ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে থাকতে পারবেন না ওয়ার্ড কাউন্সিলররা

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৯:০১:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • ১২৯ Time View

ফাইল ছবি

এবার ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে থাকতে পারবেন না ওয়ার্ড কাউন্সিলররা। তবে থানা ও ওয়ার্ডের কমিটিতে জায়গা পেলেও শীর্ষ দুই পদে নয়। জনপ্রতিনিধিরা যাতে জনগণের সেবায় বেশি সময় দিতে পারেন, সে জন্যই এ সিদ্ধান্ত। 

করোনা মহামারিতে সব কিছুর মতো থমকে ছিলো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। তবে নতুন স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছে বাংলাদেশ। তাই সাংগঠনিক রাজনীতিতে নজর দিয়েছে আওয়ামী লীগ। উপকমিটির পাশাপাশি জেলা ও মহানগর কমিটি পূর্ণাঙ্গ করারও নির্দেশনা এসেছে।

ঢাকা মহাগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন, নগর কমিটিতে আমরা কোনও জনপ্রতিনিধিকে দেইনি। যদি নেত্রী মনে করেন যে, তাদেরকে নেওয়া দরকার তাহলে নেত্রী দিবেন। একজন যদি দুই তিনটা পদে থাকি তাহলে অনেকে বঞ্চিত হয়। কে থাকবেন কমিটিতে কে থাকবেন না এটা আমি জানি না। আমরা জানি তারা সাবেক ছিলেন, আমরা শুধু নামের পাশে লিখে দিয়েছি কারা অ্যাকটিভ ছিলেন, কারা অ্যাকটিভ ছিলেন না।

২০১৫ সালে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত ছিল, ঢাকা মহানগর বা মহানগরের থানা ও ওয়ার্ডে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা মেয়র ও কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন পাবেন না। একইভাবে মেয়র ও কাউন্সিলররাও থানা ও ওয়ার্ড শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পাবেন না। যার যে দায়িত্ব তা সঠিকভাবে পালনের নির্দেশনা কেন্দ্রের।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, নির্বাচিত কাউন্সিলাররা যদি দলের সেইভাবে নিবেদিত, ত্যাগী, পরীক্ষিত নেতাকর্মী হয়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই তারা ওই জায়গায় স্থান পাওয়ার কথা। যারা বিতর্কিত, যারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত আছে বলে অভিযোগ আছে এই সমস্ত লোকজনদের কোন পর্যায়েই সাংগঠনিক অন্তর্ভুক্তি না রাখার সিদ্ধান্ত আছে।

গত বছরের ৩০ নভেম্বর ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের দুই অংশের সম্মেলনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়। সম্প্রতি কেন্দ্র থেকে মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্র।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

৫০০ টাকায় ১০ এমবিপিএস ইন্টারনেটের ঘোষণা

এবার ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে থাকতে পারবেন না ওয়ার্ড কাউন্সিলররা

Update Time : ০৯:০১:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

এবার ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কমিটিতে থাকতে পারবেন না ওয়ার্ড কাউন্সিলররা। তবে থানা ও ওয়ার্ডের কমিটিতে জায়গা পেলেও শীর্ষ দুই পদে নয়। জনপ্রতিনিধিরা যাতে জনগণের সেবায় বেশি সময় দিতে পারেন, সে জন্যই এ সিদ্ধান্ত। 

করোনা মহামারিতে সব কিছুর মতো থমকে ছিলো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড। তবে নতুন স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছে বাংলাদেশ। তাই সাংগঠনিক রাজনীতিতে নজর দিয়েছে আওয়ামী লীগ। উপকমিটির পাশাপাশি জেলা ও মহানগর কমিটি পূর্ণাঙ্গ করারও নির্দেশনা এসেছে।

ঢাকা মহাগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান বলেন, নগর কমিটিতে আমরা কোনও জনপ্রতিনিধিকে দেইনি। যদি নেত্রী মনে করেন যে, তাদেরকে নেওয়া দরকার তাহলে নেত্রী দিবেন। একজন যদি দুই তিনটা পদে থাকি তাহলে অনেকে বঞ্চিত হয়। কে থাকবেন কমিটিতে কে থাকবেন না এটা আমি জানি না। আমরা জানি তারা সাবেক ছিলেন, আমরা শুধু নামের পাশে লিখে দিয়েছি কারা অ্যাকটিভ ছিলেন, কারা অ্যাকটিভ ছিলেন না।

২০১৫ সালে সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্ত ছিল, ঢাকা মহানগর বা মহানগরের থানা ও ওয়ার্ডে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা মেয়র ও কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন পাবেন না। একইভাবে মেয়র ও কাউন্সিলররাও থানা ও ওয়ার্ড শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পাবেন না। যার যে দায়িত্ব তা সঠিকভাবে পালনের নির্দেশনা কেন্দ্রের।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, নির্বাচিত কাউন্সিলাররা যদি দলের সেইভাবে নিবেদিত, ত্যাগী, পরীক্ষিত নেতাকর্মী হয়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই তারা ওই জায়গায় স্থান পাওয়ার কথা। যারা বিতর্কিত, যারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত আছে বলে অভিযোগ আছে এই সমস্ত লোকজনদের কোন পর্যায়েই সাংগঠনিক অন্তর্ভুক্তি না রাখার সিদ্ধান্ত আছে।

গত বছরের ৩০ নভেম্বর ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের দুই অংশের সম্মেলনে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকের নাম ঘোষণা করা হয়। সম্প্রতি কেন্দ্র থেকে মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্র।