Dhaka ০১:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ১০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
সব দল প্রধান উপদেষ্টার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে: প্রেস সচিব হজের জন্য সৌদিতে পৌঁছেছেন ৮ লাখ ২০ হাজারের বেশি মুসল্লি একজনের নামে কয়টি সিম থাকবে, জানাল বিটিআরসি সহায়তার ঘাটতিতে দুর্ভিক্ষের শঙ্কায় গাজা উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানাল বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় জামায়াত ও এনসিপি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ৩১ মে, পরীক্ষার্থী সাড়ে ৫ লাখ বিএনপি-জামায়াতের পর প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাতে বৈঠকে বসছে এনসিপি খন্দকার মোশাররফের নেতৃত্বে বিএনপির প্রতিনিধি দল যমুনায় সাংবাদিক মুন্নি সাহা ও স্বার্থ সংশ্লিষ্টদের ১৮ কোটি টাকা জব্দ

স্বাস্থ্যবিধিতে কড়াকড়ি,কোরবানির হাটে থাকবে মোবাইল কোর্ট

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৭:৪৩:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুলাই ২০২০
  • 154

আসন্ন ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশুর প্রতিটি হাটে মোবাইল কোর্ট (ভ্রাম্যমাণ আদালত) পরিচালনা করবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। স্বাস্থ্যবিধি ও অন্যান্য শর্ত মানা হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে প্রতিটি হাটে একটি করে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। সেই লক্ষ্যে যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

জানা গেছে, এবার ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি ও ডিএসসিসি) এলাকার ১৭টি স্থানে বসবে কোরবানির পশুর হাট। এর মধ্যে ডিএনসিসি এলাকায় ৬টি পশুর হাট বসবে। এর মধ্যে একটি স্থায়ী হাট এবং ৫টি অস্থায়ী। স্থায়ী হাটটি বসবে গাবতলীতে। অস্থায়ী হাটগুলো হলো- উত্তরা ১৭ নম্বর সেক্টরে বৃন্দাবন থেকে উত্তর দিকে বিজিএমইএ ভবন পর্যন্ত খালি জায়গায়; কাওলা শিয়াল ডাঙ্গা সংলগ্ন খালি জায়গায়; ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্বাচল ব্রিজ সংলগ্ন মস্তুল ডুমনী বাজারমুখী রাস্তার উভয় পাশের খালি জায়গায়; ভাটারা (সাইদ নগর) পশুর হাট এবং উত্তরখান মৈনারটেক হাউজিং প্রকল্পের খালি জায়গায়।

উত্তর সিটির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন জানিয়েছেন, কোরবানি পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি এবং অন্যান্য শর্ত সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা তা মনিটরিংয়ের জন্য ডিএনসিসিতে ১০ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ মফিজুর রহমানকে।

অন্য সদস্যরা হলেন- ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ আফসার উদ্দিন খান; ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ ইসমাইল মোল্লা; ১৪ নম্বর ওয়ার্ড মোঃ হুমায়ুন রশীদ; ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ ইসহাক মিয়া; ১৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ জাকির হোসেন; ৩২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ হাসান নুর ইসলাম; ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন; ১০ নম্বর সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর হামিদা আক্তার মিতা; এবং ১৭ নম্বর সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর জাকিয়া সুলতানা।

করোনা সংক্রমণ রোধে হাটের ইজারা গ্রহিতাকে ইজারা প্রদত্ত অস্থায়ী পশুর হাটে বাধ্যতামূলকভাবে বেশ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- হাটের প্রবেশ পথে টিভি স্ক্রিনযুক্ত থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে প্রবেশকারীর শরীরের তাপমাত্রা নির্ণয় করতে হবে। গায়ে জ্বর থাকলে কাউকে হাটে প্রবেশ করতে দেয়া যাবে না। হাটে প্রত্যেক প্রবেশকারীকে হ্যান্ড গ্লাভস, মাস্ক, হেড ক্যাপ ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিয়ে হাটে প্রবেশ করতে হবে।

হ্যান্ড-স্যানিটাইজার, হ্যান্ডগ্লাভস, মাস্ক ও হেড কাভার ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং এ কাজ তদারকির জন্য মনিটরিং টিম রাখতে হবে। করোনা নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশে স্বাস্থ্য অধিদফতর প্রণীত স্বাস্থ্যবিধি সংবলিত ব্যানার, পোস্টার টাঙ্গানোসহ এসব বিষয়ে মাইকে ধারাবাহিকভাবে প্রচার করতে হবে। জীবাণুনাশক দিয়ে হাটের সর্বত্র ও আশপাশের সংশ্লিষ্ট জায়গা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ক্রেতা, বিক্রেতা ও ইজারাদারের নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট সকলকে মাস্ক, গ্লাভস, হেড কাভার পরে হাঁটে আসতে হবে। হাটে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাবান, পানির ড্রাম ও বেসিন রাখতে হবে।

হাটে প্রবেশ এবং বহির্গমনের জন্য পৃথক পৃথক গেইট করতে হবে এবং নির্ধারিত সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে হাটে প্রবেশ-বাইর হতে হবে। একাধিক প্রবেশ পথ হলে প্রত্যেক প্রবেশ পথেই টিভি স্ক্রিনযুক্ত থার্মাল স্ক্যানার বসাতে হবে। বয়স্ক, শিশু ও অসুস্থ ব্যক্তিকে হাটে প্রবেশ করতে দেয়া যাবে না। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের নিমিত্তে করণীয় এবং বর্জনীয় বিষয়গুলো স্ক্রিনে সার্বক্ষণিকভাবে দেখাতে হবে। ইজারা গ্রহিতাকে হাটের জন্য প্রশিক্ষিত ও স্বেচ্ছাসেবক টিম তৈরি করতে হবে।

ক্রেতা সঙ্গে করে অনেক লোক নিয়ে হাটে আসতে পারবেন না এবং ক্রেতাকে নির্ধারিত দূরত্ব থেকে পশু দেখতে হবে। ক্রেতা-বিক্রেতাকে অনলাইনে পশু ক্রয়-বিক্রয়ে উৎসাহিত করতে হবে। হাটে পর্যাপ্ত সংখ্যক ডাস্টবিন স্থাপন করতে হবে। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য ব্যবহৃত মেডিকেল বর্জ্য যেমন- গ্লাভস, মাস্ক, হেড কাভার, স্যানিটাইজার বোতল রাখার জন্য পৃথক ডাস্টবিন রাখতে হবে, ডাস্টবিনসমূহ কোথায় তা তির চিহ্নিত স্টিকার দিয়ে দেখাতে হবে।

সর্বোপরি, স্বাস্থ্য অধিদফতর কর্তৃক নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে পালন নিশ্চিত করতে হবে। করোনা সংক্রমণ রোধের জন্য সরকার, স্বাস্থ্য অধিদফতর, সিটি করপোরেশন থেকে যদি আরও কোনও শর্ত-বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয় তবে ইজারাদারকে তা আবশ্যিকভাবে পালন করতে হবে।

করোনা রোধ সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ‘সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮’ এবং সিটি করপোরেশন আইন-২০০৯ ও তৎসংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইন-বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও দুই সিটির পক্ষ থেকেই জানানো হয়েছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

সব দল প্রধান উপদেষ্টার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে: প্রেস সচিব

স্বাস্থ্যবিধিতে কড়াকড়ি,কোরবানির হাটে থাকবে মোবাইল কোর্ট

Update Time : ০৭:৪৩:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ জুলাই ২০২০

আসন্ন ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে কোরবানির পশুর প্রতিটি হাটে মোবাইল কোর্ট (ভ্রাম্যমাণ আদালত) পরিচালনা করবে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। স্বাস্থ্যবিধি ও অন্যান্য শর্ত মানা হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করতে প্রতিটি হাটে একটি করে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। সেই লক্ষ্যে যাবতীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে।

জানা গেছে, এবার ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি ও ডিএসসিসি) এলাকার ১৭টি স্থানে বসবে কোরবানির পশুর হাট। এর মধ্যে ডিএনসিসি এলাকায় ৬টি পশুর হাট বসবে। এর মধ্যে একটি স্থায়ী হাট এবং ৫টি অস্থায়ী। স্থায়ী হাটটি বসবে গাবতলীতে। অস্থায়ী হাটগুলো হলো- উত্তরা ১৭ নম্বর সেক্টরে বৃন্দাবন থেকে উত্তর দিকে বিজিএমইএ ভবন পর্যন্ত খালি জায়গায়; কাওলা শিয়াল ডাঙ্গা সংলগ্ন খালি জায়গায়; ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্বাচল ব্রিজ সংলগ্ন মস্তুল ডুমনী বাজারমুখী রাস্তার উভয় পাশের খালি জায়গায়; ভাটারা (সাইদ নগর) পশুর হাট এবং উত্তরখান মৈনারটেক হাউজিং প্রকল্পের খালি জায়গায়।

উত্তর সিটির প্রধান জনসংযোগ কর্মকর্তা এ এস এম মামুন জানিয়েছেন, কোরবানি পশুর হাটে স্বাস্থ্যবিধি এবং অন্যান্য শর্ত সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে কিনা তা মনিটরিংয়ের জন্য ডিএনসিসিতে ১০ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ মফিজুর রহমানকে।

অন্য সদস্যরা হলেন- ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ আফসার উদ্দিন খান; ১৩ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ ইসমাইল মোল্লা; ১৪ নম্বর ওয়ার্ড মোঃ হুমায়ুন রশীদ; ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ ইসহাক মিয়া; ১৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ জাকির হোসেন; ৩২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সৈয়দ হাসান নুর ইসলাম; ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন; ১০ নম্বর সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর হামিদা আক্তার মিতা; এবং ১৭ নম্বর সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর জাকিয়া সুলতানা।

করোনা সংক্রমণ রোধে হাটের ইজারা গ্রহিতাকে ইজারা প্রদত্ত অস্থায়ী পশুর হাটে বাধ্যতামূলকভাবে বেশ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে- হাটের প্রবেশ পথে টিভি স্ক্রিনযুক্ত থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে প্রবেশকারীর শরীরের তাপমাত্রা নির্ণয় করতে হবে। গায়ে জ্বর থাকলে কাউকে হাটে প্রবেশ করতে দেয়া যাবে না। হাটে প্রত্যেক প্রবেশকারীকে হ্যান্ড গ্লাভস, মাস্ক, হেড ক্যাপ ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিয়ে হাটে প্রবেশ করতে হবে।

হ্যান্ড-স্যানিটাইজার, হ্যান্ডগ্লাভস, মাস্ক ও হেড কাভার ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে এবং এ কাজ তদারকির জন্য মনিটরিং টিম রাখতে হবে। করোনা নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশে স্বাস্থ্য অধিদফতর প্রণীত স্বাস্থ্যবিধি সংবলিত ব্যানার, পোস্টার টাঙ্গানোসহ এসব বিষয়ে মাইকে ধারাবাহিকভাবে প্রচার করতে হবে। জীবাণুনাশক দিয়ে হাটের সর্বত্র ও আশপাশের সংশ্লিষ্ট জায়গা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। ক্রেতা, বিক্রেতা ও ইজারাদারের নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট সকলকে মাস্ক, গ্লাভস, হেড কাভার পরে হাঁটে আসতে হবে। হাটে প্রয়োজনীয় সংখ্যক সাবান, পানির ড্রাম ও বেসিন রাখতে হবে।

হাটে প্রবেশ এবং বহির্গমনের জন্য পৃথক পৃথক গেইট করতে হবে এবং নির্ধারিত সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে হাটে প্রবেশ-বাইর হতে হবে। একাধিক প্রবেশ পথ হলে প্রত্যেক প্রবেশ পথেই টিভি স্ক্রিনযুক্ত থার্মাল স্ক্যানার বসাতে হবে। বয়স্ক, শিশু ও অসুস্থ ব্যক্তিকে হাটে প্রবেশ করতে দেয়া যাবে না। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের নিমিত্তে করণীয় এবং বর্জনীয় বিষয়গুলো স্ক্রিনে সার্বক্ষণিকভাবে দেখাতে হবে। ইজারা গ্রহিতাকে হাটের জন্য প্রশিক্ষিত ও স্বেচ্ছাসেবক টিম তৈরি করতে হবে।

ক্রেতা সঙ্গে করে অনেক লোক নিয়ে হাটে আসতে পারবেন না এবং ক্রেতাকে নির্ধারিত দূরত্ব থেকে পশু দেখতে হবে। ক্রেতা-বিক্রেতাকে অনলাইনে পশু ক্রয়-বিক্রয়ে উৎসাহিত করতে হবে। হাটে পর্যাপ্ত সংখ্যক ডাস্টবিন স্থাপন করতে হবে। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য ব্যবহৃত মেডিকেল বর্জ্য যেমন- গ্লাভস, মাস্ক, হেড কাভার, স্যানিটাইজার বোতল রাখার জন্য পৃথক ডাস্টবিন রাখতে হবে, ডাস্টবিনসমূহ কোথায় তা তির চিহ্নিত স্টিকার দিয়ে দেখাতে হবে।

সর্বোপরি, স্বাস্থ্য অধিদফতর কর্তৃক নির্দেশিত স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে পালন নিশ্চিত করতে হবে। করোনা সংক্রমণ রোধের জন্য সরকার, স্বাস্থ্য অধিদফতর, সিটি করপোরেশন থেকে যদি আরও কোনও শর্ত-বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয় তবে ইজারাদারকে তা আবশ্যিকভাবে পালন করতে হবে।

করোনা রোধ সংক্রান্ত স্বাস্থ্যবিধি ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ‘সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮’ এবং সিটি করপোরেশন আইন-২০০৯ ও তৎসংশ্লিষ্ট অন্যান্য আইন-বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও দুই সিটির পক্ষ থেকেই জানানো হয়েছে।