Dhaka ১১:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা নারায়ণগঞ্জ সিভিল সার্জন অফিসে “কন্টাক্ট লেন্স” নিয়ে ওয়ার্কশপএন্ড হ্যান্ডস অন ট্রেনিং অনুষ্ঠিত স্বামী-স্ত্রী দুজন পুলিশ সদস্য হলে একই জেলায় পদায়ন : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর কারিগরি শিক্ষা হবে মূল বিষয়: ড. দেবপ্রিয় শেষ বিকেলে ব্যাটিং ধস, ৬৪ রানের লিড বাংলাদেশের ঢাকার মূল সড়কে কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না: ডিএনসিসি প্রশাসক বাংলাদেশ এখন আর আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের ভিডিও ভাইরাল ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে আরও গ্রেপ্তার এক হাজার ৩৩৯ সাদমানের সেঞ্চুরির পর লিড নিলো বাংলাদেশ

রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি এই সপ্তাহেই, আশা ট্রাম্পের

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৩:৩৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
  • ৩৪ Time View

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি আশা করেন রাশিয়া এবং ইউক্রেন এই সপ্তাহে যুদ্ধ বন্ধের জন্য চুক্তি করবে। অবশ্য কোন শর্ত মেনে এই চুক্তি হবে বা হতে পারে তা ট্রাম্প জানাননি।

সোমবার (২১ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্থানীয় সময় রোববার আশাবাদ প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি চান রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধ শেষ করতে দুই পক্ষই এই সপ্তাহে একটি সমঝোতায় পৌঁছাক।

নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল-এ দেওয়া এক বার্তায় ট্রাম্প বলেন, “দুই দেশ যদি একটি চুক্তিতে পৌঁছে যায়, তাহলে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বড় ব্যবসা করতে পারবে—আর এই ব্যবসা থেকে বিশাল অংকের মুনাফা অর্জন করবে! যুক্তরাষ্ট্র এখন উন্নতির পথে।”

চলতি বছরের জানুয়ারিতে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করেছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন—দুই দেশের সঙ্গেই সমঝোতার পথ খুঁজতে নিয়মিত আলোচনায় রয়েছে ওয়াশিংটন।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করেছিল। তারপর থেকে যুদ্ধ চলছে। ট্রাম্প সম্প্রতি বলেছেন, কিয়েভ ও মস্কোকে সমঝোতায় আসার জন্য উৎসাহ দেখাতে হবে। এরপর গত শনিবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঘোষণা করেন, ইস্টারের জন্য সংক্ষিপ্ত যুদ্ধবিরতি হবে।

তবে এরপর দুই দেশই একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন চালানোর পর থেকে যুদ্ধ চলছেই। এতে উভয় পক্ষেই ব্যাপক প্রাণহানি ও ধ্বংসযজ্ঞ ঘটেছে এবং এখন পর্যন্ত কোনও স্থায়ী শান্তিচুক্তি হয়নি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Raj Kalam

Popular Post

দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি এই সপ্তাহেই, আশা ট্রাম্পের

Update Time : ০৩:৩৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি আশা করেন রাশিয়া এবং ইউক্রেন এই সপ্তাহে যুদ্ধ বন্ধের জন্য চুক্তি করবে। অবশ্য কোন শর্ত মেনে এই চুক্তি হবে বা হতে পারে তা ট্রাম্প জানাননি।

সোমবার (২১ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্থানীয় সময় রোববার আশাবাদ প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি চান রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধ শেষ করতে দুই পক্ষই এই সপ্তাহে একটি সমঝোতায় পৌঁছাক।

নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যাল-এ দেওয়া এক বার্তায় ট্রাম্প বলেন, “দুই দেশ যদি একটি চুক্তিতে পৌঁছে যায়, তাহলে তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বড় ব্যবসা করতে পারবে—আর এই ব্যবসা থেকে বিশাল অংকের মুনাফা অর্জন করবে! যুক্তরাষ্ট্র এখন উন্নতির পথে।”

চলতি বছরের জানুয়ারিতে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করেছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন—দুই দেশের সঙ্গেই সমঝোতার পথ খুঁজতে নিয়মিত আলোচনায় রয়েছে ওয়াশিংটন।

২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রাশিয়া ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করেছিল। তারপর থেকে যুদ্ধ চলছে। ট্রাম্প সম্প্রতি বলেছেন, কিয়েভ ও মস্কোকে সমঝোতায় আসার জন্য উৎসাহ দেখাতে হবে। এরপর গত শনিবার রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঘোষণা করেন, ইস্টারের জন্য সংক্ষিপ্ত যুদ্ধবিরতি হবে।

তবে এরপর দুই দেশই একে অপরের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছে।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন চালানোর পর থেকে যুদ্ধ চলছেই। এতে উভয় পক্ষেই ব্যাপক প্রাণহানি ও ধ্বংসযজ্ঞ ঘটেছে এবং এখন পর্যন্ত কোনও স্থায়ী শান্তিচুক্তি হয়নি।